সোমবার (১১ আগস্ট) রাতে তাকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার রবিউল হাসান বলেন, ‘তুহিন হত্যায় সরাসরি অংশ নেয়াদের একজন আরমান। সিসিটিভি ফুটেজে নীল শার্ট পরা ব্যক্তিই তিনি। বেশ কয়েকদিন ধরে তাকে খুঁজছিলাম। রাতে র্যাব তাকে ঢাকা থেকে আটক করে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেছে।’
এর আগে শনিবার (৯ আগস্ট) গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) কমিশনার ড. মো. নাজমুল করিম খান এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণে সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলায় সরাসরি ৮ জনের সম্পৃক্ততার প্রমাণ মিলে। এর মধ্যে ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
তবে পরে শহিদুল নামে একজনকে তুহিন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হলেও তাকে ওই হত্যাকাণ্ডে সম্পৃক্ততা না পাওয়ায় এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো থেকে বাদ দেয়া হয়।
ওই প্রেস ব্রিফিংয়ে জিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করেছি, হত্যার অস্ত্র উদ্ধার করেছি, সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে এবং অধিকাংশ প্রমাণ আমাদের হাতে। পিএম রিপোর্ট পেলেই যত দ্রুত সম্ভব চার্জশিট দিতে পারব বলে আশা করছি। ভিডিওগুলোও ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠানো হয়েছে।’
আজকালের খবর/ এমকে