বুধবার ৯ জুলাই ২০২৫
মস্তিষ্কে মাইক্রোপ্লাস্টিক এবং ঝুঁকিপূর্ণ মানবদেহ
অলোক আচার্য
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫, ৫:৪৯ পিএম
বর্তমান সভ্যতায় প্লাস্টিক নামক বস্তুটির সাথে মানুষের পরিচয় আছে, ‘সখ্যতা’ আছে। মোট কথা মানুষের কাছে এটি অতিমাত্রায় গ্রহণযোগ্য। ঠিক যতটা আমরা পলিথিন ব্যবহার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি! প্লাস্টিকের অতি ক্ষুদ্র কণা যা বিভিন্নভাবে বিশেষত খাদ্যের মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং শরীরের ক্ষতি সাধন করছে। আমরা বাজার থেকে যে ফেসওয়াশ, টুথপেস্ট, প্লাস্টিকের ব্যাগ, স্ট্র, ছোট বোতল, ফেসিয়াল স্ক্রাব বা এ ধরনের ছোট ছোট পণ্য ব্যবহার করছি এসব পণ্যই পরিবেশকে হুমকির মুখে ফেলছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে যে টুথপেস্ট ব্যবহার করছি আবার রাতে ঘুমানোর আগেও তা ব্যবহার করছি সেসব শেষ হলে তো তা ফেলে দেই যেখানে সেখানে। আর প্লাস্টিক থেকে সৃষ্ট মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ। 

যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোপ্লাস্টিক খুঁজে পেয়েছেন। যদিও অন্য বিজ্ঞানীরা এখনো এই গবেষণা ভালোভাবে যাচাই করেননি, তবে গণমাধ্যমে এটিকে উদ্বেগজনক বলে দাবি করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বেশি বলে রক্তের মাধ্যমে মস্তিষ্কে মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণা পৌঁছাতে পারে। পাশাপাশি লিভার ও কিডনি হয়তো এসব ক্ষতিকর কণা দেহের বাইরে বর্জ্য হিসেবে বের করে দিতে পারে, কিন্তু মস্তিষ্ক পারে না।  গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১৬ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে মস্তিষ্কের নমুনায় প্লাস্টিকের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। পরিবেশে প্লাস্টিক যত বাড়ছে, আমাদের শরীরেও তত বেশি ঢুকছে। গবেষণায় পাওয়া মাইক্রোপ্লাস্টিকের বেশির ভাগ পলিথিন দিয়ে তৈরি। ২০২৩ সালের আগস্টে নেদারল্যান্ডসের সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্ট সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ও ভারতের গঙ্গা অববাহিকা অঞ্চলের পানি, পলি এবং বাতাসে মাইক্রোপ্লাস্টিকের আশঙ্কাজনক উপস্থিতি দেখা গেছে। গঙ্গা অববাহিকার নদীর প্রতি ২০ লিটার পানিতে অন্তত একটি মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণা পাওয়া গেছে। প্রতি কিলোগ্রাম পলিতে মিলেছে ৫৭টি কণা। আর বাতাসে প্রতি বর্গমিটারে মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণার সংখ্যা ছিল ৪১। গবেষণায় অনুমান করা হয়েছে, গঙ্গা নদী এবং এর উপনদীগুলোর মাধ্যমে প্রতিদিন ১০০ থেকে ৩০০ কোটি মাইক্রোপ্লাস্টিকের কণা বঙ্গোপসাগরে যাচ্ছে। মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপাদানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে রেয়ন। 

২০২৩ সালের জুনে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত কয়েক বছরে দেশে উৎপাদিত সামুদ্রিক লবণে ক্ষতিকর মাইক্রোপ্লাস্টিকের পরিমাণ বেড়েছে। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) গবেষকরা কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের ১২টি লবণ উৎপাদনকারী স্থান থেকে সংগ্রহ করা কাঁচা লবণের প্রতি কেজিতে ৫৬০ থেকে ১ হাজার ২৫৩টি প্লাস্টিক কণা শনাক্ত করেছেন।   এর আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিভাগের এক গবেষণায় ১৫ প্রজাতির দেশি মাছে প্লাস্টিকের ক্ষুদ্র কণার সন্ধান পাওয়া গেছে। ‘অ্যাবান্ড্যান্স, ক্যারেক্টিরিস্টিকস অ্যান্ড ভেরিয়েশন অব মাইক্রোপ্লাস্টিক ইন ডিফারেন্ট ফ্রেশ ওয়াটার ফিশ স্পিস ফ্রম বাংলাদেশ’ শিরোনামে পরিবেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল ‘সায়েন্স অব দ্য টোটাল ইনভায়রমেন্ট’ প্রকাশিত গবেষণায় এ তথ্য জানা যায়। যে মাছগুলোতে এ কণা পাওয়া গেছে সেগুলো হলো- তেলাপিয়া, কালিবাউশ, টেংরা, কই, বাটা, রুই, বেলে, কমন কার্প, পাবদা, পুুঁটি, রায়না, শিলং, বাইন, টাটকিনি ও বাছা মাছে। এর আগে দেশে সুস্বাদু পানির কোনো মাছে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া সামুদ্রিক মাছের পরিপাকতন্ত্রে প্লাস্টিক কণার উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল। আবার প্লাস্টিক বর্জ্যরে ওপর ২৪টি গবেষণা প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে গত বছর মার্চে সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রমেন্ট জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্লাস্টিকের অতিক্ষুদ্র কণা মাছসহ নানা প্রাণীর দেহে প্রবেশ করছে। খাদ্যচক্রের মাধ্যমে তা মানুষের শরীরে প্রবেশ করছে। এর সাথে বাংলাদেশে উৎপাদিন লবণেও মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকারক মাইক্রোপ্লাস্টিকের অস্তিত্ত্ব পাওয়া গেছে। ‘প্রোলিফারেশন অব মাইক্রোপ্লাস্টিক ইন কমার্শিয়াল সি সল্টস ফ্রম দি ওয়ার্ল্ডস লংগেস সি বিচ অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক গবেষণায় দেখা যায় যে, এ লবণের প্রতি কেজিতে গড়ে প্রায় ২ হাজার ৬৭৬টি মাইক্রোপ্লাস্টিক রয়েছে। সেখানে বলা হয়, দেশের মানুষ যে হারে লবণ গ্রহণ করে তাতে প্রতি বছর একজন মানুষ গড়ে প্রায় ১৩ হাজার ৮৮টি মাইক্রোপ্লাস্টিক গ্রহণ করে। ২০১৫ সালে দ্বিতীয় জাতিসংঘ পরিবেশ সম্মেলনে পরিবেশ দূষণ ও পরিবেশ বিজ্ঞান গবেষণার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বৃহত্তর বৈজ্ঞানিক সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয় মাইক্রোপ্লাস্টিককে। এর চেয়েও মাইক্রোপ্লাস্টিক নিয়ে ভয়াবহ তথ্য সামনে এসেছে। প্রথমবারের মতো মানুষের রক্তে মাইক্রোপ্লাস্টিক খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। গবেষকরা জানায়, পরীক্ষায় প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষের রক্তে এই প্লাস্টিক ক্ষুদ্র কণার উপস্থিতি খুঁজে পাওয়া গেছে। গত ২৪ মার্চ গার্ডিয়ান জানায়, বিজ্ঞানীরা গবেষণায় দেখেছেন যে, কণাগুলো মানুষের শরীরে চলাচল করতে পারে এবং বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে জায়গা করে নিতে পারে। মাইক্রোপ্লাস্টিকের কারণে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে মানুষের শরীরে। নতুন এক গবেষণায় স্ট্রোক বা মিনিস্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ঘাড়ের রক্তনালিতে প্লাস্টিক কণার পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে। তাই মাইক্রোপ্লাস্টিকের সঙ্গে স্ট্রোকের সম্পর্ক থাকতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা।

যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ঘাড়ের প্রধান ধমনিতে ফ্যাটি প্লাক জমতে দেখা যায়। সুস্থ ধমনির ব্যক্তিদের তুলনায় যাদের ঘাড়ের ধমনিতে প্লাক বেশি রয়েছে, তাদের শরীরে মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। এসব প্লাস্টিক কণা স্ট্রোকের জন্য একটি সম্ভাব্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। যারা স্ট্রোক বা মিনিস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের মধ্যে এই পার্থক্য বেশি স্পষ্ট ছিল। গবেষণায় দেখা গেছে, স্ট্রোক, মিনিস্ট্রোক বা রেটিনায় রক্তপ্রবাহে বাধার কারণে অস্থায়ী দৃষ্টিশক্তি হারানো ব্যক্তিদের শরীরে প্লাস্টিকের ঘনত্ব ৫০ গুণের বেশি ছিল। তবে মাইক্রো ও ন্যানোপ্লাস্টিকের মাত্রা ও আকস্মিক প্রদাহের লক্ষণের মধ্যে কোনো যোগসূত্র খুঁজে পাওয়া যায়নি। মাইক্রোপ্লাস্টিক হচ্ছে প্লাস্টিকের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা। ৫ মিলিমিটারের চেয়ে কম আকারের প্লাস্টিকের কোনো টুকরাকে মাইক্রোপ্লাস্টিক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া রয়েছে ন্যানো প্লাস্টিক। তা আরো ক্ষুদ্র। আমরা চোখে দেখতে পারি না। অথচ শরীর তা গ্রহণ করছে! মাইক্রোপ্লাস্টিক কথা প্লাইমাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্র জীববিজ্ঞানী রিচার্ড টমসন প্রথম প্রচলন করেন। আমরা সচরাচর এসব কণার বিষয়ে সচেতন নই আর দৃষ্টিগোচরও হয় না। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যের সাথেই দেহের অভ্যন্তরে প্রবেশ করছে এসব কণা। আমাদের নিত্য ব্যবহার্য পণ্যগুলো থেকেই মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণ ঘটছে। এটা সবার জানার বা বোঝার কথাও নয়। কারণ এই ধারণাটি আমাদের মধ্যে সেভাবে বিস্তার লাভ করেনি। বিজ্ঞানীদের কথায়, বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক বর্জ্য পানিতে ফেলে দিলে সেসব ফটোকেমিক্যালি ও বায়োলজিক্যালি ভেঙে ক্ষুদ্র কণায় পরিণত হয়। তারপর সেসব চলে যায় মাছের পেটে এবং সেখান থেকে মানবদেহ পর্যন্ত। এই প্রক্রিয়াটি এখনও প্রান্তিক মানুষের সচেতনতার বাইরেই রয়ে গেছে। পরিবেশ এবং মানবস্বাস্থ্য দুইয়ের জন্যই মারাত্বক ক্ষতিকর এই মাইক্রোপ্লাস্টিক। পানীয় পান করেই তা রাস্তায় ছুড়ে ফেলছি। তারপর তা চলে যাচ্ছে ড্রেনে। সেখান থেকে নদীতে। আবার নদীর তীরে বসে বা লঞ্চে বা নৌকায় বসে খাওয়ার পর সেসব নদীতেই ফেলে দিচ্ছি। নদীতে এসব বোতল ভাসতে দেখা যায়। সেখান থেকে অনেকে আবার তা সংগ্রহ করে বিক্রি করছে এবং সেখান থেকে রিসাইকেল হচ্ছে। কিন্তু কতটা রিসাইকেল হচ্ছে সেটাই প্রশ্ন। এসব ব্যবহারের পরপরই আমরা ছুড়ে ফেলছি রাস্তায়, ড্রেনে, নদীতে, পার্কে, সাগরে। এক কথায় যেকোনো স্থানে। ছুড়ে ফেলাটাই তো আমাদের অভ্যাস! এগুলো একত্রিত করে পুড়িয়ে ফেলার কার্যক্রমও চোখে পরে না। এত কষ্ট কেউ করছেও না। একবার ভাবুন তো, প্রতিদিন কত মানুষ প্রতিদিন ছোট ছোট নিত্যব্যবহার্য প্লাষ্টিক পণ্য ব্যবহার করছে আবার তা ছুড়ে ফেলছে। এসব জঞ্জাল পরিষ্কার করার কেউ নেই।   

সাগর, নদী, পুকুর কোথাও প্লাস্টিকের দূষণ থেকে বাদ যাচ্ছে না। এমনকি হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্টেও মাইক্রোপ্লাস্টিক পৌঁছে গেছে। এক সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছিল, পৃথিবীর বিভিন্ন মহাসাগরের তলদেশে ৯৩ হাজার থেকে ২ লাখ ৩৬ হাজার টন মাইক্রোপ্লাস্টিক জমে রয়েছে। আমরা যখন বুঝতে শিখেছি যে প্লাস্টিক আমাদের পরিবেশের সাথে সাথে আমাদের মানবদহের জন্যও হুমকি হয়ে উঠছে, তখনও আসলে এর ব্যবহার ক্রমেই বেড়ে চলেছে। কারণ আপাতত আমরা এতে অভ্যস্থ হয়ে গেছি এবং দৃশ্যত কেউ বুঝতেই পারছে না এর ক্ষতির দিকটি। পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হয় বা হচ্ছে কিন্তু ব্যপকভাবে বিষয়টি আলোচনার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। এ ছাড়া আমাদের কি করার আছে? আমরা চাইলেই নিত্যব্যবহার্য জিনিস ছেড়ে দিতে পারবো না, তা সম্ভবও না। আবার বিকল্পও আমাদের হাতে নেই। এর ব্যবহার বাড়তে বাড়তে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে আজ চা খেতেও ওয়ান টাইম প্লাস্টিকের ব্যবহার করি। আর বিয়ে বা কোনো অনুষ্ঠানে তো ওয়ান টাইম প্লেট-গ্লাস ব্যবহার করি। আবার ব্যবহার করেই তা যেখানে সেখানে ছুড়ে ফেলি। সাগরের মৃত প্রাণীদের পেটে পাওয়া যাচ্ছে প্রচুর প্লাস্টিক। যা আমরা বিভিন্ন সময় সাগরের বুকে নিক্ষেপ করছি। কেবল সচেতনতা এবং রিসাইকেলের অভাবেই এসব সামগ্রী পরিবেশের জন্য হুমকি হয়ে উঠছে। মাইক্রোপ্লাস্টিক মিশছে আমাদের মাটিতে। মোট কথা এই মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষণ এখন সর্বত্র ছড়িয়ে পরছে। তবু আমাদের নিত্য ব্যবহার্য পণ্যের একটি বড় অংশই রিসাইকেলের বাইরে থেকে যাচ্ছে যা মানবজাতির জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। আমরা যখন নদীতে প্লস্টিক ছুড়ে ফেলছি তখন তা রিসাইকেল কে করবে?  মাইক্রোপ্লাস্টিকের যে পরিবেশগত এবং মানব শরীরের জন্য ঝুঁকি তৈরি হয়েছে তা থেকে একমাত্র সচেতনতাই ফেরাতে পারে এবং যে কোনোভাবেই হোক প্লাস্টিক রিসাইক্লিংয়ের আওতায় এনে মাটি, পানি বা বাতাসের সাথে মাইক্রোপ্লাস্টিকের মিশে যাওয়া আটকাতে হবে।

অলোক আচার্য : প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট। 

আজকালের খবর/আরইউ








http://ajkalerkhobor.net/ad/1751440178.gif
সর্বশেষ সংবাদ
দেশবন্ধু সুগার মিলসে উৎপাদন শুরু
দুর্যোগের আগাম বার্তা জানাচ্ছে লাইট হাউজ
পানি নিষ্কাশনের অভাবে আবারও তলিয়ে গেছে ফেনী
জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ৬ সাংবাদিকদের স্বরণে স্মরণ সভা
জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ৬ সাংবাদিকদের স্বরণে স্মরণ সভা
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
বিটিভিকে চাঙা করতে কমছে বিজ্ঞাপনের মূল্যহার
দেবীদ্বারে তরুণদের প্রথম ভোট হবে ধানের শীষে
নম্বরপত্র ও সার্টিফিকেট প্রদানে জটিলতা: ইবি ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিবাদ
নাসিরনগরে জুলাই যোদ্ধাদের মানববন্ধন
‘তুই আওয়ামী লীগ করিস, বাঁচতে হলে ২০ লাখ টাকা দে’
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft