শুক্রবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভোটের জরিপ: এগিয়ে বিএনপি
দেলোয়ার হাসান
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৮:৫৮ পিএম
বাংলাদেশে নির্বাচন আসলেই জরিপকারী এবং পর্যবেক্ষকের অভাব থাকে না। নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য যেমন শত শত সংস্থা দাঁড়িয়ে যায় ঠিক তেমনি জরিপের জন্যও লেগে যায় বিভিন্ন সংস্থা, রাজনৈতিক দল এবং সরকার। অনেকেই সংস্থা ভাড়া করে লোক নিয়োগ করে নিজেদের পাল্লা ভারী করার চেষ্টা করেন জরিপ করিয়ে। রাজনীতি সচেতন পত্রিকাগুলো জরিপের ব্যবস্থা করে থাকে। এসব জরিপে নিজেদের পছন্দের দলকে বিজয়ী দেখিয়ে থাকে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংষদ নির্বাচন নিয়েও কোনো কোনো সংস্থা জরিপ কাজ শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) এমন একটি জরিপের ফলাফলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)কে ৪১ শতাংশ, জামায়াত ৩০ শতাংশ, আওয়ামী লীগ ১৮ দশমিক ৮ শতাংশ, এনসিপি ৪ দশমিক ১ শতাংশ এবং ইসলামী আন্দোলন ৩ দশমিক ১ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছে। জরিপে জাতীয় পার্টির অবস্থান ৬ষ্ঠ। 

ঢাকার বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছেÑ
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন বয়সি ভোটারদের ওপর জরিপ চালিয়েছে ‘ইনোভেশন কনসাল্টিং’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। জরিপের তথ্য বলছে, ৪১.১ শতাংশ ভোটার বিএনপিকে সমর্থন করছে। জামায়াতে ইসলামীকে ৩০.৩, কার্যক্রম স্থগিত ঘোষিত আওয়ামী লীগ ১৮.৮ এবং এনসিপির সমর্থন ৪.১ শতাংশ। তবে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে না এলে বিএনপির সমর্থন বেড়ে ৪৫.৬ এবং জামায়াতের ৩৩. ৫ শতাংশে দাঁড়াবে।

৮টি বিভাগের মধ্যে ৬টিতে এগিয়ে আছে বিএনপি। এক্ষেত্রে রংপুরে জামায়াত এবং বরিশালে এগিয়ে আছে কার্যক্রম স্থগিত ঘোষিত আওয়ামী লীগ। ভোটারদের মধ্যে বিএনপিকে সমর্থন দিয়েছে ৪১ দশমিক ৩০ শতাংশ, জামায়াত ৩০.৩, আওয়ামী লীগ ১৮.৮ এবং এনসিপির সমর্থন ৪.১ শতাংশ। বাংলাদেশ ন্যাশনাল আর্কাইভস অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে বুধবার এই জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল: ‘জনগণের নির্বাচন জরিপ’। এতে ১০ হাজার ৪১৩ জন ভোটার অংশ নিয়েছেন। তাদের কাছে প্রশ্ন ছিল-আগামী নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন। সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রুবাইয়াৎ সারওয়ার। ভোটারদের কাছে প্রশ্ন ছিল কোন দল সরকার গঠন করবে। জবাবে ৩৯ দশমিক ১ শতাংশ ভোটার মনে করে বিএনপি সরকার গঠন করবে। জামায়াত সরকার গঠন করবে-এমন মনে করছে ২৮ দশমিক ১ শতাংশ ভোটার। তবে অন্য সব দলের কমলেও ৬ মাসে আওয়ামী লীগের প্রতি জনগণের সমর্থন বেড়েছে। জরিপে দেখা যায়, চলতি বছরের মার্চে বিএনপির ভোট ছিল ৪১ দশমিক ৭ শতাংশ। চলতি মাস অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে তা ৪১ দশমিক ৩০ শতাংশ হয়েছে। জামায়াতের ভোট ৩১.৬ থেকে ৩০.৩ শতাংশে নেমেছে। বিপরীতে আওয়ামী লীগের ভোট ৬ মাসের ব্যবধানে বেড়ে ১৪ থেকে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ১৮.৮ শতাংশে পৌঁছেছে। আবার এনসিপির সমর্থন ৫.১ থেকে কমে ৪.১ শতাংশে এসেছে। অন্যদিকে ইসলামী আন্দোলনের সমর্থন বেড়ে ৩.৯ শতাংশ হয়েছে। জাতীয় পার্টির সমর্থন সামান্য কমে ১ থেকে ০.৯ শতাংশে নেমেছে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সিদ্ধান্তহীন ভোটারের হার মার্চের ২৯.৪ থেকে বেড়ে ৩২.৬ শতাংশে উঠেছে। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, উত্তরদাতাদের মতামত বিশ্লেষণ করা জানা যায়, বিএনপির ভোটব্যাংক মূলত বয়স্ক প্রজন্মের ভোটারদের নিয়ে গঠিত। জামায়াতের ভোটব্যাংক তরুণ প্রজন্মের ভোটারদের। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে। ভোটারদের তথ্য মূল্যায়ন করে জানা গেছে, রংপুরে জামায়াতে ইসলামীর ভোট ৪৩.৪, বিএনপির ৩৬.৭ এবং আওয়ামী লীগের ১.২ শতাংশ। বরিশালে আওয়ামী লীগের ভোট ৩১.৯, জামায়াতের ২৯.৯, বিএনপির ২৮.৭ এবং এনসিপির ৩.৯ শতাংশ। বিএনপি চট্টগ্রামে ৪৯.৯, সিলেটে ৪৪.৭, ময়মনসিংহে ৪৫.৭, রাজশাহীতে ৪৪.৪, খুলনায় ৪৩.৩ এবং ঢাকায় ৪০.৮ শতাংশ ভোট পাবে। জরিপে যারা আওয়ামী লীগকে সবচেয়ে উপযুক্ত মনে করেন, তাদের কাছে প্রশ্ন ছিল দ্বিতীয় উপযুক্ত দল কোনটি। জবাবে ১৪১৩ জনের মধ্যে ৪৯.৫ শতাংশ (৯১১ জন) মনে করে বিএনপি। ১৭.৯ শতাংশ (৩৩০) জামায়াত এবং ১৭.৪ শতাংশ (৩২৭) এনসিপি।

নির্বাচিত সরকারের কাছে ৫৭ দশমিক ৫০ শতাংশ মানুষের প্রত্যাশা তারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করবে। ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশের প্রত্যাশা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনবে। আর ৪২ দশমিক ৪০ শতাংশ চায় কর্মসংস্থান। এছাড়াও দুর্নীতি রোধে সর্বোচ্চ গুরুত্ব চায় ৩৬ দশমিক ৯০ শতাংশ ভোটার। জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, ভোটারের ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপির পক্ষে সমর্থন বেড়েছে, উলটো ঘটেছে জামায়াতের ক্ষেত্রে। আর শিক্ষা বাড়ার সঙ্গে ভোটাররা মত দিয়েছেন জামায়াতের পক্ষে, উলটো ঘটেছে বিএনপির বেলায়। জেন-জি ও নারীদের মধ্যে জামায়াতের সমর্থন বেশি।

স্থানীয় পর্যায়ে কার্যক্রমে সন্তুষ্টি: জরিপে স্থানীয় পর্যায়ে দলীয় রাজনীতি নিয়ে সন্তুষ্টির বিষয়ে ভোটারদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। এতে এগিয়ে জামায়াত। জামায়াতের কার্যক্রমে শতভাগ, অনেক ও মোটামুটি সন্তুষ্ট ৪৭ দশমিক ৪ শতাংশ। আর দলটির কার্যক্রমে একেবারেই সন্তুষ্ট নন ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ উত্তরদাতা। এরপরই রয়েছে এনসিপি। এনসিপির কার্যক্রমে সন্তুষ্ট ৪০ দশমিক ৭ শতাংশ উত্তরদাতা। আর একেবারেই সন্তুষ্ট নন ১৭ শতাংশ। অন্যদিকে বিএনপির কার্যক্রমে শতভাগ, অনেক ও মোটামুটি সন্তুষ্ট ৩৯ দশমিক ৪ শতাংশ উত্তরদাতা। আর দলটির কার্যক্রমে একেবারেই সন্তুষ্ট নন ২৭ দশমিক ৬ শতাংশ উত্তরদাতা। কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকলেও উত্তরদাতারা সবচেয়ে বেশি অসন্তুষ্ট আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমে। দলটির কার্যক্রমে একেবারেই সন্তুষ্ট নন ৩৩ দশমিক ৪ শতাংশ উত্তরদাতা। তবে দলটির কার্যক্রমে শতভাগ, অনেক ও মোটামুটি সন্তুষ্ট ২৬ দশমিক ১ শতাংশ উত্তরদাতা।

নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ: জরিপে ভোটারদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, তারা যদি ভোট না দেন, তাহলে কেন দেবেন না। উত্তরে সবচেয়ে বেশি ৩২ দশমিক ৬৫ শতাংশ নিরাপত্তার উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আস্থার অভাবের কথা বলেছেন ২০ দশমিক ৪১ শতাংশ উত্তরদাতা। আর পছন্দের দল নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, সে বিষয়ে অনিশ্চয়তার কথা বলেছেন ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ উত্তরদাতা।

সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রুবাইয়াৎ সারোয়ার বলেন, গত মার্চের তুলনায় সেপ্টেম্বরে আওয়ামী লীগের ভোট ৪.৮ শতাংশ বেড়েছে। বাকি প্রায় সব দলের সমর্থন কমেছে। তবে সমর্থন বেড়েছে ইসলামী আন্দোলনের। বিএনপির ক্ষেত্রে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে ভোটারও বেড়ে যায়। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা। জামায়াতের ক্ষেত্রে বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে ভোট কমে। শিক্ষার হারের সঙ্গে বিএনপির ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। আর জামায়াতের ক্ষেত্রে শিক্ষার হার যত বেশি, ভোটার তত বেশি।

এর আগে দেশের আটটি বিভাগের প্রতিটি থেকে দুটি জেলা এবং প্রতি জেলার দুটি করে উপজেলা থেকে তরুণদের বাছাই করে তাঁদের মতামত নিয়ে একটি জরিপ করা হয়েছে।

এ ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী দুই হাজার তরুণের (নারী ও পুরুষ) মতামত নেওয়া হয়েছে। এসব তরুণের মতে, এবার নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট বিএনপি পাবে। এরপরে জামায়াতে ইসলামী ২১ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ ভোট পাবে। এ ছাড়া বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ এবং নিবন্ধন স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ পায় তাহলে ১৫ দশিমক ৮৪ শতাংশ ভোট পাবে বলে ওই তরুণেরা মনে করেন। তাঁদের মতে, অন্যান্য ইসলামিক দল ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ ভোট পেতে পারে।

এই জরিপে অংশগ্রহণকারী তরুণদের ৭৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ আগামী নির্বাচনে ভোট দেবেন বলে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। এখনো সিদ্ধান্ত নেননি ৫ দশমিক ৯ শতাংশ, ভোট দেবেন না বলে জানিয়েছেন ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। আর ১৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ এখনো ভোটার হননি।

জরিপের একটি প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশের প্রচলিত রাজনৈতিক দলগুলোর চেয়ে তরুণ নেতৃত্বের দলগুলোর রাজনীতিতে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তনের আশা করেন কি না। এতে ৪২ শতাংশের বেশি তরুণ আশাবাদী বলে জানান। এ ছাড়া এই তরুণদের দলগুলো তরুণদের চাহিদা ও প্রয়োজনকে উপস্থাপন করতে পারছে কি না, সে প্রশ্নের জবাবে জরিপে দেখা যায়, নিশ্চিত নন ৪০ দশমিক ২৪ শতাংশ তরুণ এবং ৩০ শতাংশের বেশি তরুণ বলেছেন, এ দলগুলো তরুণদের চাহিদা ও প্রয়োজন কিছুটা উপস্থাপন করতে পারছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ৬০ শতাংশ তরুণ পৃষ্ঠপোষকতা, স্বজনপ্রীতি ও রাজনৈতিক সহিংসতার অবসান বিষয়ক সংস্কার চান। তরুণদের প্রায় ৫১ দশমিক ৭৭ শতাংশ মনে করেন, ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য সহায়ক। আর সহায়ক নয় বলে মনে করেন ৪৮.২৩ শতাংশ তরুণ। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর ক্রমবর্ধমান উত্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন বলে জানিয়েছেন ৩৮ দশমিক ৩ শতাংশ তরুণ। একেবারে উদ্বিগ্ন নন বলে জানিয়েছেন ১১ দশমিক ৪ শতাংশ। আর ৩০ শতাংশ বলেছেন কখনো কখনো উদ্বিগ্ন বা এ বিষয়ে মতামত নেই।

গবেষণা প্রক্রিয়ার (রিসার্চ মেথডলজি) ভাষায় এই ধরনের জরিপকে বলা হয় বায়াসড বা পার্পাসিভ সার্ভে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যা আশা করেন বা যে ধরনের ফলাফল দেখতে চান, সেদিকে লক্ষ রেখে জরিপের নকশা তৈরি করা হয়। জরিপে মাঠের প্রকৃত চিত্র যেমন তুলে আনা সম্ভব। আবার নিজস্ব পছন্দ অনুসারে ফলাফলও তৈরি করা যায়। এটা নির্ভর করে গবেষণা জরিপের তথ্য-উপাত্ত ও নমুনা সংগ্রহের কাঠামো নির্ধারণের ওপর।

সরকারের নির্দেশে বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকেও জরিপ করা হয়। এসব জরিপে সব সময়ই ক্ষমতাসিন সরকারের সমর্থনপুষ্ট দলকে কিংবা ব্যক্তিকে এগিয়ে রাখা হয়। 

বাংলাদেশে ভোটের জরিপ সঠিক হয়েছে এমন ইতিহাস নেই। আবার পর্যবেক্ষনকারী সঠিক পর্যবেক্ষন প্রতিবেদন দিয়েছেন এরও প্রমান নেই। ফলে জরিপ আর পর্যবেক্ষন কারীরাও কাঠের পুতুল হলেও অর্থের গন্ধ পেলে হাত বাড়ায়।

দেলোয়ার হাসান: লেখক, সাংবাদিক ও প্রকাশক।

আজকালের খবর/আরইউ








http://ajkalerkhobor.net/ad/1751440178.gif
সর্বশেষ সংবাদ
গাজীপুর শহরে লোডশেডিং: নগরবাসীর ভোগান্তি
বাজে ফিল্ডিংয়ের পর বিবর্ণ ব্যাটিং: ফাইনালে ভারতের প্রতিপক্ষ পাকিস্তান
যুব বেকারত্ব সবচেয়ে গুরুতর চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে: ড. ইউনূস
গৌরনদীতে বিনামূল্যে গরুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ রোগের টিকা প্রদান
ভোটের জরিপ: এগিয়ে বিএনপি
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রে আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা করলেন আখতার
১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
বরগুনায় সিজারের সময় চিকিৎসকের ছুরির আঘাতে নবজাতকের মৃত্যু
এস আলমসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির নির্দেশ
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft