প্রকাশ: বুধবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৫, ৬:৫৮ পিএম
চুয়াডাঙ্গার দর্শনার সাইদুর রহমান সাবদার নামের এক ব্যাক্তি, হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজা থেকে বাঁচতে সাড়ে ১০ বছর পালাতক থেকে আদালতে আত্মসমর্পণ অতঃপর জেল হাজতে।
বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে বিচারক নামঞ্জুর করে জেলহাজতে প্রেরণের আদেশ দেন।
বিকালে তাকে পুলিশ প্রহরায় জেলা কারাগারে নেওয়া হয়।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পালাতক সাইদুর রহমান সাবদার চুয়াডাঙ্গার দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণচাদপুর পাড়ার আহসান আলি আসানের ছেলে।
জানা যায়, ২০০৮ সালের ১১ ডিসেম্বর দুপুরে দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণচাদপুর গ্রামের নাসিরকে একই এলাকার মনির ডেকে নিয়ে যায় কুড়িরমাঠের খেজুর বাগানে। বেশ কিছুদিন ধরে সাইদুর রহমান সাবদার গ্রুপের সঙ্গে জোয়ার বোর্ডের টাকা তোলা নিয়ে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের জেরধরে সাইদুরসহ ৮-১০ জন মিলে নাসিরকে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে দামুড়হুদা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সকল আইনী প্রক্রিয়া শেষে ২০১৫ সালের ১০ মার্চ তৎকালীন জেলা ও দায়রা জজ বিপ্লব গোস্বামী ৪ জন আসামির মধ্য ২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো ২ বছরের কারাদণ্ড দেন। এছাড়া দুইজনকে বেকসুর খালাস দেন।
রায় ঘোষণার পর থেকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি সাইদুর রহমান সাবদার পালাতক ছিলেন। দীর্ঘ সাড়ে ১০ বছর পর সাইদুর চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মোহাম্মদ আল-আমিন মাতুব্বরের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আজকালের খবর/বিএস
‘পুনর্বাসনের অপচষ্টো চলছে, তবে আওয়ামী লীগের ফেরার সুযোগ নেই’
ইবিতে ক্লাসে প্রবেশকে ঘিরে বাকবিতণ্ডা ও হট্টগোল
দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ২২ বাংলাদেশীকে হস্তান্তর করল বিএসএফ 
সচিবালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
অধ্যাপক যতীন সরকার মারা গেছেন
জাতীয়করণ দাবিতে শিক্ষকদের প্রতিনিধিদল মন্ত্রণালয়ে