‘পিআর মেথড বিশ্লেষণের আগে যুগোপযোগি ডায়লগ হওয়া উচিৎ’
গাজীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫, ৩:৫৯ পিএম
অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহা. শামীম

অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহা. শামীম

অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহা. শামীম বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বাউবির ট্রেজারার হিসেবে দায়িত্বরত। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন অনুষদের ডিন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) এর যুগ্ম মহাসচিব এবং জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ফাইন্যান্স ডিরেক্টর বা ট্রেজারার হিসেবে দায়িত্বরত তিনি। বাংলাদেশের রাজনীতি, কৃষি, মৃত্তিকা বিজ্ঞান নিয়ে তিনি অসংখ্য বই রচনা করেছেন। এছাড়াও রয়েছে ৪২টির অধিক দেশি বিদেশি প্রকাশনা। সম্প্রতি আজকালের খবরের সঙ্গে সমসাময়িক রাজনীতি, জুলাই গণ অভ্যুত্থান, জাতীয় নিবাচন, শিক্ষা ব্যবস্থা ও আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে আলাপ হয়। এর চুম্বকাংশ তুলে ধরা হলো।

আজকালের খবর: সম্প্রতি সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর নিয়ে কয়েকটি রাজনৈতিক দল দাবি তুলছে। গণঅভূত্থ্যান পরবর্তী বাংলাদেশে পিআর দাবি কতটুকু যৌক্তিক বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যাপক ড. শামীম: বাংলাদেশ জন্মের পর থেকে পঞ্চাশোর্ধ বয়স্ক একটি রাষ্ট্রের গত কয়েক দশকে অনেক রাজনৈতিক চড়াই-উৎরাই এর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে। সবকিছুর শেষেও দেশে একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা ছিল ''তত্ত্বাবধায়ক সরকার"। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাটা কিন্তু সব রাজনৈতিক দলের সদিচ্ছার ফসল। তারপরে ফ্যাসিস্ট এসে সেটাকে অসাংবিধানিক ভাবে হত্যা করলো এবং মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিলো। পিআর একটি নতুন আলোচনা বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পিআর চলমান। পিআর মেথড বিশ্লেষণ করে তা নিয়ে সময়োপযোগি ডায়লগ হওয়া উচিৎ। তবে, এর কয়েকটি ধাপ আছে। আপনি পিআরের কোন মেথড ফলো করবেন তার জন্য আলোচনা, আইন প্রণয়ন, নীতি প্রণয়ন, ধারার বাস্তবায়নসহ অনেক কিছু প্রয়োজন। পার্লামেন্টে আইন প্রণয়ন করতে হবে, আইন প্রণয়নে জনগণের অংশগ্রহণ লাগবে, আমি বলছি না পিআর খারাপ বা পিআর ভালো। পৃথিবীর অন্যতম গণতন্ত্রের সব দেশে এখনো পিআর নাই।  আমাদের অনেক কিছু ভাবতে হবে- তবে একটি নির্বাচিত ব্যবস্থার মাধ্যমে একটি সরকার তৈরি হলে, সেই সরকার সব রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, এ বিষয়টির ওপর আইন হবে, সংসদের বিল উপস্থাপন হবে,  পরিকল্পনা হবে এবং জনগণের কী ধরনের অংশগ্রহণ হবে তা নিয়ে বিশদ আলাপ আলোচনার প্রয়োজন আছে। 

দেখুন, পিআরের সবচেয়ে খারাপ দিক হলো- আপনি চরমপন্থীদেরও কিন্তু একটি সুযোগের ব্যবস্থা করে দিতে পারেন এই ব্যবস্থা কার্যকরের মাধ্যমে। আমি বলছি না যে, এর মাধ্যমে চরমপন্থা চলে আসবে কিন্তু আমি বলছি সুযোগ থাকে। আবার এর অনেক সুবিধাও আছে। অতএব এগুলো বিশদ আলোচনার বিষয়। 
বাংলাদেশের মতো একটি উদীয়মান গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এটা কতটা আশাজাগানীয়া হবে সে বিষয়ে ডায়লগ, আলাপ-আলোচনা করতে হবে, সংসদে আইন পাস করতে হবে, এটা সময় সাপেক্ষ। যদি রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত পোষণ করে, আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়, জনগণের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত হয় তাহলে তো কোনো সমস্যা নেই। তবে আমার মতে, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট চিন্তা করে, বর্তমান অবস্থার কথা চিন্তা করে, সময় নিয়ে- যে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া উত্তম যেটা সবার জন্য মঙ্গল হবে। 

আজকালের খবর:  আপনার কী মনে হয়ে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ফসল কয়েকটি রাজনৈতিক দলের কাছে জিন্মি হয়ে যাচ্ছে?

অধ্যাপক ড. শামীম: ধন্যবাদ, দেখুন কোন অভ্যুত্থান কখনো কারো কাছে জিম্মি হয় না, অভ্যুত্থানের শুরু যেমন জন আকাঙ্ক্ষা থেকে তৈরি হয়-অভ্যুত্থান দায়বদ্ধও থাকে জনগণের কাছে। সাময়িকভাবে কেউ কেউ ভিন্নখাতে নিজেদের সুবিধায় অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়কে ব্যবহার করে হয়তো। নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে কেউ কেউ ব্যক্তিগতভাবে হয়তোবা অভ্যুত্থানের পরবর্তী অবস্থায় সুযোগ নিতে চায়, কিন্তু সেটা পুরো একটা রাজনৈতিক দলের আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক। অভ্যুত্থান জিম্মি না এবং জিম্মি হয় নাই এবং কোন দিন হবেও না, ইনশাল্লাহ।

আজকালের খবর:  শিক্ষার্থীরা এখন আর পড়ার টেবিলে বসতে চায় না- অভিভাবকদের এমন অভিযোগকে কীভাবে দেখেন?

অধ্যাপক ড. শামীম: যে কোনো অভ্যুত্থান পরবর্তী যে বাস্তবতা তৈরি হয় বা যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি তৈরি হয় তা খুব স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে না। আমরা যদি সারা পৃথিবীতে বিগত সময়ে ঘটে যাওয়া অভ্যুত্থান পরবর্তী অবস্থা দেখি, তাহলে দেখবো, এ ধরনের বড় বড় অভ্যুত্থানের পরে- পাল্টা অভ্যুত্থান এবং সর্বোপরি, একটা অস্থির অবস্থার মধ্যে দিয়ে যেতে হয় একটি জাতিকে। সে অবস্থায় অনেকেরই গতানুগতিক কাজের ব্যাঘাত ঘটে বা গতানুগতিক যে কার্যক্রমের ধারা তা ব্যাহত হয় -সেটা ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক এবং ছাত্র-ছাত্রীরাও তার বাইরে নয়। 
কিন্তু এ কথা একেবারেই পুরোপুরি ঠিক না যে, শিক্ষার্থীরা এখন আর পড়ার টেবিলে বসতে চায় না। একটি ফ্যাসিস্ট, স্বৈরাচারী অবস্থা থেকে মানুষ মুক্তি পেয়েছে- এমন আনন্দিত অবস্থায় অনেকেরই অনেক কাজে মন বসে না, এতে একেবারে শিক্ষার্থীদের ওপর একতরফা দোষ চাপিয়ে দেওয়ার পক্ষপাতী আমি না। শিক্ষার্থীরা পড়াশোনায় আরো মনোযোগী  হবে, এখনো মনোযোগী আছে। আমরা ইতিমধ্যে অনেক ভালো ভালো খবর পেয়েছি, অনেক ছাত্র-ছাত্রী অনেক ভালো রেজাল্ট করছে। অনেকে দেশ-বিদেশে অনেক ভালো কিছু করছে। অতএব পড়ার টেবিলে বসতে চায় না এটা সাময়িক একটা সমস্যা। এটা একেবারেই অভ্যুত্থানের কুফল বা অভ্যুত্থানের অবস্থা বলে চালিয়ে দেওয়ার সাথে আমি একমত না। এটা সাময়িক একটা অবস্থা, এটা ঠিক হয়ে যাবে।

আজকালের খবর: জুলাই সনদ প্রকাশে বারবার বিলম্বের কারণ কি? এ দূর্বলতাকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন আপনি?

অধ্যাপক ড. শামীম: দেখেন, জুলাই সনদ কোন হালকা বা কোন ঝাপসা বস্তু না। এদেশের ১৬-১৭ কোটি মানুষ, প্রতিটি নাগরিক, অভ্যুত্থানের প্রতিটি অংশ এবং অভ্যুত্থানের যারা অংশীদার সবার সাথে আলাপ আলোচনা করেই জুলাই সনদ দিতে হবে বা দেওয়া উচিত। এটি এমন একটি অভ্যুত্থান- যা একটি বিশাল সময় ধরে অপ-শাসন, দু:শাসন, নির্বাচনহীনতা, বিচারহীনতার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার জনবিস্ফোরণ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের একটি রক্তাক্ত সমাপ্তি।
আমাদের বুঝতে হবে, আপনি যখন সনদ তৈরি করবেন আপনি এক ধরনের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করলেন, তাই সবগুলো অংশীদার এবং অংশীজন  নিয়ে আপনি সনদের ঘোষণা দিবেন- এটি খুব সহজ না এবং দু চার দিনের কাজও না। আপনি বুঝতেই পারছেন অনেকেরই সদিচ্ছা আছে বা সব অংশই জুলাই সনদের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করছে, কারো কারো দু একটি জায়গায় দ্বিমত থাকতে পারে সেখানে ঐক্যমত আসার চেষ্টা করা হচ্ছে- যেহেতু সবার মতামত কে গুরুত্ব দিতে হচ্ছে তাই সময় নিচ্ছে। আমরা আশা করি, জুলাই সনদ প্রকাশিত হবে ও তাতে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে এবং রাজনৈতিক দলগুলো তাদের অংশীদারিত্ব খুঁজে পাবে।

আজকালের খবর: জুলাইয়ের আকাঙ্খা এ দেশে বাস্তবায়ন কী সম্ভব, আপনি কি মনে করেন? 

অধ্যাপক ড. শামীম: কোন অভ্যুত্থানের আশা-আকাঙ্ক্ষা আপনি এক বছরের মধ্যেই পুরোপুরি পৌঁছাতে পারবেন না। পরিপূর্ণ আশা-আকাঙ্ক্ষা পেতে একটি বিশদ পরিকল্পনা এবং সর্বজনীন অংশগ্রহণ প্রয়োজন। তার জন্য আপনার দরকার একটি গণতান্ত্রিক, নির্বাচিত, মানুষের প্রত্যক্ষ প্রতিনিধিত্ব করে এমন একটি সরকার ব্যবস্থা। সেই ব্যবস্থা সংসদে আইন প্রণয়ন করতে পারবে, আইনের প্রয়োগ করতে পারবে, আইনি ব্যবস্থায় জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সম্মান করে আইনের সংশোধন করতে পারবে এমন একটি ব্যবস্থা। সরকার তার চেষ্টা করছে কিন্তু মনে রাখতে হবে এটি একটি অভ্যুত্থান পরবর্তী অবস্থা তাই পরিপূর্ণতা খুব সহজেই পেয়ে যাবো তা না, সময় লাগবে। রাজনৈতিক দলগুলো চেষ্টা করছে, সরকার চেষ্টা করছে, দেখি কত তাড়াতাড়ি একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে পৌঁছাতে পারি আমরা!!

আজকালের খবর:  জুলাইয়ে যে রাজনৈতিক ঐক্য এবং সামাজিক সংহতি দেখা গিয়েছিল তা এখন অনেকটাই ম্লান। কেন হলো এমন পরিস্থিতি?  

অধ্যাপক ড. শামীম: পৃথিবীতে সব সম্পর্কেরই ওঠা নামা হয়। এটি একটি প্রাকৃতিক বিষয়। সব রাজনৈতিক দল স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু মনে রাখতে হবে, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের আলাদা আদর্শ আছে, আলাদা ভিত্তি আছে, আলাদা গঠনতন্ত্র আছে, আলাদা রাজনৈতিক কাঠামো আছে -এসব কিছুর ওপর ভিত্তি করে কিছুটা মতপার্থক্য হতেই পারে। কিন্তু বৃহত্তর বাংলাদেশের স্বার্থে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের স্বার্থে আমি এখনো মনে করি রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ।

আজকালের খবর : গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার দেশ থেকে ভারতে পলায়ন, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো এ থেকে কি শিক্ষা নেবে? 

অধ্যাপক ড. শামীম: গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি করার জন্য ধন্যবাদ। রাজনৈতিক দলগুলোর শিক্ষা তো সুস্পষ্ট। অগণতান্ত্রিক, ফ্যাসিবাদী, আর স্বৈরাচারী ব্যবস্থা- এদেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া অসম্ভব। জনগণকে সম্মান করে, নাগরিকদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই রাজনৈতিক দলগুলোর ভাষা এবং কাঠামো তৈরি করা উচিত। জনগণের অধিকারকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে বা জনগণকে অসম্মান করে কেউ এই দেশে ক্ষমতায় থাকতে পারবেনা এটি সুস্পষ্ট।

আজকালের খবর:  এবার আসি একটু অন্য প্রসঙ্গে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন ইউট্যাবের আপনি একজন নেতা। শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামোর আলোচনা এক সময় বেশ জোড়েশোরে চলছিল। এখন এ দাবি তেমন শোনা যায় না। স্বতন্ত্র বেতন কাঠামোর প্রয়োজনীয়তা কী এখনও আছে?

অধ্যাপক ড. শামীম: ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টি তোলার জন্য। শিক্ষা হচ্ছে একটি জাতির মেরুদন্ড। আপনি পৃথিবীর এমন কোন দেশ পাবেন না যারা শিক্ষাকে অবহেলা করে উন্নতি করেছে। বরং উল্টোটা হয়- আপনি যদি সারা পৃথিবীর দিকে তাকান তবে দেখবেন; যে জাতি বা দেশ যত বেশি শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে তারা তত তাড়াতাড়ি উন্নয়ন করেছে এবং তত তাড়াতাড়ি সব খাতে তাদের সফলতা দেখাতে পেরেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অবশ্যই এখনো তাদের দাবির ব্যাপারে সচেতন এবং এটা তাদের প্রাপ্য। 
আপনি দেখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা হুটহাট করে কিন্তু কোন আন্দোলন করে জন-মানুষের বা রাষ্ট্রের ভোগান্তি করতে চায় না। আমরা সব সময় যৌক্তিক,  সময়োপযোগী দাবি করি। স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো এখন সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়ার একটি বিষয়- কারণ শিক্ষা এবং শিক্ষকদের গুরুত্ব দিলে আপনি জাতি গঠনে যাদের অবদান সবচেয়ে বেশি তাদেরকে আরো বেশি আগ্রহী করতে পারবেন। আমরা চাই সরকার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখবে, তবে আমরা কারো ভোগান্তি চাই না। 

আপনি জানেন এটি একটি অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকার (একটি বেতন কাঠামো তৈরি করতে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে আইন মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন ধরনের আইন ও ধারার পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে, সংশোধন এবং সংযোজনেরও দরকার আছে)। তাই আমরা নির্বাচিত সরকারের কাছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিষয়টি উপস্থাপন করবো এবং বিষয়টির গুরুত্ব বুঝিয়ে তা আদায় করব... ইনশাল্লাহ।

আমাদেরকে সময় দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

অধ্যাপক ড. শামীম: আপনাকেও ধন্যবাদ।

আজকালের খবর/বিএস 








http://ajkalerkhobor.net/ad/1751440178.gif
সর্বশেষ সংবাদ
পাকিস্তান ক্রিকেট দল ঢাকায়
ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইইউতে প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
দেশে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
এবার গোপালগঞ্জে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়ি বহরে হামলা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারে জামায়াত নেতার হামলায় বিএনপি নেতা নিহত
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এনসিপি’র নেতা
ঐকমত্য কমিশন ব্যর্থ হলে সবাই ব্যর্থ হবে : আলী রীয়াজ
গাজীপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
নিবন্ধন চেয়ে আবেদনকারী ১৪৪টি দলই প্রাথমিক বাছাইয়ে ফেল
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft