বিএনপিসহ সব দলকে আমন্ত্রণ, ভোট-জোট ইস্যুতে আসতে পারে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫, ১০:২৩ এএম
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যখন নানা বিষয়ে মতবিরোধ ও বিতর্ক চলছে, সে সময়ে ৭ দফা দাবিতে ঢাকায় বড় সমাবেশের আয়োজন করেছে জামায়াতে ইসলামী। সমাবেশ থেকে দলের পক্ষ থেকে আসতে পারে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।

সোহরাওয়ার্দী আয়োজিত আজকের সমাবেশে স্মরণীয় উপস্থিতি নিশ্চিত করতে চাইছে দলটি। এর আগে জামায়াত কখনো সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলীয়ভাবে এমন সমাবেশ করেনি।

সমাবেশ ঘিরে এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতাকর্মীরা ঢাকায় এসে সমাবেশস্থলে জড়ো হচ্ছেন। সমাবেশের একদিন আগেই এসে অবস্থান করছেন তারা।

শনিবার (১৯ জুলাই) সকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও এর আশপাশে নেতাকর্মীদের উপস্থিত দেখা গেছে। অনেক নেতাকর্মী শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে সমাবেশস্থলে অবস্থান নিয়েছেন। উদ্যানের মাঠে নেতাকর্মীদের মাগরিব ও এশার নামাজ পড়তেও দেখা গেছে।

সোহরাওয়ার্দী এলাকা ঘুরে দেখা, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশে যোগ দিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা কর্মী-সমর্থকরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসা শুরু করেছেন। রাজধানীর শাহবাগ, কাকরাইল, মৎস্যভবন টিএসসি ও দোয়েল চত্বর এলাকায় দলটির নেতাকর্মীদের উপস্থিতি দেখা গেছে। ছোট ছোট গ্রুপ করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করতে দেখা যায়। কারো হাতে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকও ছিল। আগত অধিকাংশ নেতাকর্মীদের গায়ে পাঞ্জাবি থাকলেও কারো কারো গায়ে সাদা গেঞ্জি পরতে দেখা গেছে। গেঞ্জিতে লেখা রয়েছে, ‘তারুণ্যের প্রথম ভোট, চাঁদাবাজের বিপক্ষে হোক’, ‘দাঁড়িপাল্লা ভোট দিন’।
দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, শনিবারের (১৯ জুলাই) সমাবেশ হচ্ছে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার ঐতিহাসিক মহড়া। নির্বাচনের আগে এ সমাবেশ হবে দেশের রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট।দলটির কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এটাই দলীয় ইতিহাসের প্রথম সমাবেশ। আগে পুরানা পল্টন, বায়তুল মোকাররম, পল্টন ময়দানসহ রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য রাজনৈতিক কর্মসূচি করেছে জামায়াতে ইসলামী। কিন্তু ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথম ‘জাতীয় সমাবেশ’ করতে যাচ্ছি আমরা।

নির্বাচনের আগে এই সমাবেশ ‘বিশেষ কিছু’

তিনি বলেন, ‘জামায়াতের জন্য এই কর্মসূচি একটু ভিন্ন বা বিশেষ কিছু। এই সমাবেশে সর্বোচ্চ উপস্থিতি নিশ্চিতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। যানজট ও ভোগান্তি যাতে তুলনামূলক কম হয় সেজন্য শনিবারকে সমাবেশের তারিখ ভেবেচিন্তেই নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপরও শনিবার যেন সুশৃঙ্খলভাবে সমাবেশ সম্পন্ন হয়, যানজটসহ সাধারণ মানুষের ভোগান্তি কম হয়, সেজন্য সমাবেশস্থল ছাড়াও সমাবেশের আশপাশ এলাকার ২০ পয়েন্টে থাকবে ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক।

তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুতি মোটামুটি শেষ। আশা করছি সব দলের পক্ষ থেকেই সাড়া মিলবে। আমরা কথাও বলেছি। সব দলের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।’

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এই ঐতিহাসিক সমাবেশ থেকে জামায়াতে ইসলামী কি বিশেষ কোনো বার্তা দিতে চাইছে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ৭ দফা দাবি উল্লেখ করে আমরা জামায়াত এই সমাবেশের আয়োজন করছে। তা হলো- ১. সব গণহত্যার বিচার, ২. প্রয়োজনীয় মৌলিক সংস্কার, ৩. জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন, ৪. জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন, ৫. পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান ৬. প্রবাসীদের ভোট প্রদানের ব্যবস্থা এবং ৭. লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণ।

জামায়াত আমিরের বক্তব্যে আসতে পারে বিশেষ বার্তা

প্রচার বিভাগের এ কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তার বক্তব্যে আসবে বিশেষ বার্তা। তবে তা আগামীকালই শুনতে পারবেন। আগাম জানাচ্ছি না।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯ জুলাই দুপুর ২টায় সমাবেশ শুরু হবে। ইতোমধ্যে সমাবেশ বাস্তবায়নে দলের আমিরসহ শীর্ষ নেতাদের তদারকিতে ঢাকা মহানগরসহ সারা দেশে সাংগঠনিক তৎপরতা চালানো হয়েছে। সমাবেশ বাস্তবায়নে মূল কমিটি ছাড়াও ৮টি উপকমিটি গঠন করেছে দলটি। পাড়া মহল্লায় সমাবেশ সফল করতে মিছিল, মিটিং ও প্রচারপত্রও বিলি করেছে দলটির নেতাকর্মীরা।

গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন এ রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ভিন্ন ভিন্ন ইস্যুতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপি, ইসলামী আন্দোলন, ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশ ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশসহ বিভিন্ন সংগঠন রাজধানীতে বড় সমাবেশ করেছে। নয়াপল্টনে কয়েক দফায় সমাবেশ করেছে বিএনপি। তবে কারাবন্দি নেতা (বর্তমানে মুক্ত) এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে পুরানা পল্টন মোড়ে একমাত্র সমাবেশ ছাড়া রাজধানীতে বড় কোনো জমায়েত করেনি জামায়াতে ইসলামী।

জামায়াতে রাজনৈতিক অঙ্গনে গুঞ্জন রয়েছে, জামায়াতের লক্ষ্য, নীরবে বড় ধরনের সমাবেশ করে রাজনীতির ময়দানে আলোড়ন সৃষ্টি করা। নির্বাচন ইস্যুতে বড় সমাগম ঘটিয়ে বিএনপিকে রাজনৈতিক ময়দানে আরও চাপে ফেলা।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এককভাবে জামায়াতে ইসলামী কখনো জনসভা করেনি। এটিই প্রথম সমাবেশ। সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচনের আগেই ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি করা, সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে (পিআর) নির্বাচন অনুষ্ঠান ও তার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়ে জনমত গঠনের লক্ষ্যে সমাবেশের আয়োজন।

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের 

গত বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কালকের শনিবার (১৯ জুলাই) ‘জাতীয় সমাবেশ’র প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা তুলে ধরেছে দলটি। 

দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, জাতীয় সমাবেশ সফল করে তোলার লক্ষ্যে একটা মূল বাস্তবায়ন কমিটি এবং এর অধীনে আরও ৮টি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। সারাদেশে লিফলেট, পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনের মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালানো হচ্ছে। ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, শপিং মলসহ বিভিন্ন জায়গায় ভ্রাম্যমাণ মাইকের মাধ্যমে প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সারাদেশে পাড়া এবং মহল্লায় মহল্লায় মিটিং ও মিছিল চলছে। ভ্রাম্যমাণ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গানের সুর ও নাটিকার মাধ্যমে সমাবেশের বার্তা দেশবাসীর কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করেছে। 

২০টি পয়েন্টে প্রায় ৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করবে। স্বেচ্ছাসেবক পরিচয়ের জন্য আলাদা ড্রেস থাকবে। ঢাকা শহরের বাইরে থেকে ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে যারা আসবেন তাদের গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য আমরা কমপক্ষে ১৫টি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

ট্রেন-বাস-লঞ্চ ভাড়া করে আসছেন নেতাকর্মীরা

সারাদেশ এবং পাশ্ববর্তী জেলা জামায়াতের সাড়া অনুযায়ী, রেলপথ, নৌপথ এবং সড়কপথ সবপথেই এই সমাবেশের দিকে মানুষের ঢাল নামবে রাজধানী অভিমুখে। পার্কিং স্থানগুলো নিরাপদ করতে থাকবে পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক। 

থাকবে জরুরি চিকিৎসা সেবা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চতুর্দিকে ভেতরে এবং বাইরে মিলিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য আমাদের ১৫টি মেডিকেল বুথ থাকবে। একাধিক বেড সম্বলিত প্রতিটি বুথে ২ জন করে এমবিবিএস ডাক্তার থাকবেন। জরুরি ওষুধ এবং অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিসও রাখার ব্যবস্থা থাকবে। জাতীয় সমাবেশের কার্যক্রমে আইটি টিম এবং লাইভ প্রচারের জন্য ড্রোন টু ড্রোন ক্যামেরার সাহায্যে সমাবেশে উচ্চমানের ভিডিও ধারণ ও সমাবেশস্থলে এলইডি স্ক্রিনে প্রদর্শন করা এবং ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব সামাজিক মাধ্যমে লাইভ সম্প্রচার করবে দলটি।

জনসভার শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, রাজধানীর বাইরে থেকে আগত সাধারণের জন্য সড়ক, নৌ ও রেলপথে নিরাপদে যাতায়াত নিশ্চিত করার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, পুলিশ কমিশনার ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের সহযোগিতা কামনা করেছে দলটি। দলটির নেতারা দফায় দফায় সাক্ষাৎ করে ও লিখিতভাবে প্রয়োজনীয় চাহিদা জানানো হয়েছে, সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাসও দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সমাবেশ সম্পর্কে দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, স্বাধীনতার পর বিগত ৫৪ বছরে আমরা নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছি, সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক অধিকার হারিয়েছি। ২০২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বাক-স্বাধীনতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা, সাংবিধানিক অধিকার আমরা যতটুকু ভোগ করতে পারছি এবং জাতীয় সমাবেশ আয়োজনের সুযোগ পেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, সমাবেশে আমরা ইসলামিক ও দেশপ্রেমিক জাতীয় নেতাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছি। তারা গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখবেন। 

তিনি আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে স্থানীয় নির্বাচনের যুক্তিও আমরা এই সমাবেশ থেকে জাতির সামনে পেশ করব। আমরা দেখতে পাচ্ছি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথাযথ ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হচ্ছে। নিষ্ঠুরভাবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। ভিন্নমত সহ্য করা হচ্ছে না। এইসব সমস্যা সমাধানে আমাদের সমাবেশ থেকে জাতীয় নেতারা তাদের মূল্যবান বক্তব্য তুলে ধরবেন। 

তিনি বলেন, জাতির গণআকাঙ্ক্ষাগুলো সামনে রেখেই আগামী ১৯ জুলাই ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামী জাতীয় সমাবেশ করতে যাচ্ছে।

এই জামায়াত নেতা বলেন, আমরা সর্বশেষ যে খবর পাচ্ছি তাতে সারাদেশ থেকে সড়ক, নৌ এবং রেলপথসহ বিভিন্ন পথ দিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ রাজধানীতে প্রবেশ করবেন। এ কারণে নগরজীবনে একটু দুর্ভোগ এবং যানজট সৃষ্টি হতে পারে। আমরা জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে দেশবাসী এবং নগরবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমাদেরকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমরা দেশের কল্যাণের জন্যই কাজ করছি।

শুক্রবার(১৮ জুলাই) বিকেলে জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষ্যে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিদর্শন শেষে দলের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, মহাসমাবেশের খবর শুধু জাতির কাছে নয়, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও পৌঁছে যাবে। 


আজকালের খবর/ এমকে








http://ajkalerkhobor.net/ad/1751440178.gif
সর্বশেষ সংবাদ
জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সালাহউদ্দিনকে নিয়ে কটুক্তি করায় কক্সবাজারে বিএনপির তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ
রাজধানীর পল্লবীতে বাসে আগুন
দেশে গণতন্ত্রের সংকট চলছে: মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া-তারেক রহমান
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
সমাবেশে আসার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় উপজেলা জামায়াত আমিরের মৃত্যু
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সম্মাননায় স্বর্ণপদক পেলেন অ্যাডভোকেট মেহেদী হাসান এলিস
জামায়াতের সমাবেশকে ঘিরে ১৩ হাজার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
প্রয়োজনে গোপালগঞ্জে মরদেহ তুলে ময়নাতদন্ত করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
প্রশাসনের গাফিলতির অভিযোগ, উত্তাল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft