মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫
দূরশিক্ষণে বাউবির অগ্রযাত্রা: প্রতিবন্ধকতা ও আমার অভিজ্ঞতা
ড. মহাঃ শফিকুল আলম
প্রকাশ: বুধবার, ৪ জুন, ২০২৫, ১০:৪৪ পিএম
বাংলাদেশের অনগ্রসর ও উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে পড়া বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে স্বল্প খরচে তাদের নিজ নিজ অবস্থান বা কর্মস্থলে রেখেই শিক্ষিত করে গড়ে তোলার মহতী লক্ষে ১৯৯২ সালর ২১ শে অক্টোবর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ আইন পাশের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বাউবি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ঘরে বসে শিক্ষার সুযোগ পাবেন কর্মজীবী, বয়স্ক মানুষ, দূর্গম অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী, পিছিয়ে পড়া নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সব বয়সের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ সবাই একই ছায়াতলে যুক্ত হয়ে এগিয়ে যাবে বাউবির শিক্ষার আলোক ধারায়। যার ফলশ্রুতিতে দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশে বাউবি আজ মহীরুহু হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে।

আমি বাউবিতে সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) হিসেবে যুক্ত হই ১৯৯৫ সাল। গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে আমি বাউবিতে উপ-পরিচালক (প্রশিক্ষণ), যুগ্ম পরিচালক (প্রশিক্ষণ ও গবষণা), ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগ) এবং সবশেষ রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত। আগামী আগস্ট ২০২৫-এ আমাকে অবসরে যেতে হবে। বাউবিকে নিয়ে যতই লিখি না কেন শেষ হবার নয়। হাঁটিহাঁটি পা পা করে দূরশিখন নিয়ে পরিচালিত একমাত্র প্রতিষ্ঠানটি কালক্রমে ভৌগালিক সীমারেখা ছাড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তিবান্ধব শিক্ষার মাধ্যম চালু করছে বহিঃবাংলাদেশ শিক্ষা কার্যক্রম। 

একজন রেজিস্ট্রার কার্যত বিশ্ববিদ্যালয়ের কাসটাডিয়ান  হিসেবে কাজ করে। আমি আমার শিক্ষা, মেধা, অর্জিত জ্ঞান, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্জিত অভিজ্ঞতা দিয়ে সব সময় চেয়েছি বাউবির প্রশাসনিক ও একাডমিক কার্যক্রম সুশৃংখলভাবে পরিচালিত করতে।

জুলাই অভূত্থ্যানের পর বাউবির মাননীয় উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য শিক্ষক অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম। যিনি একজন সাদা মনের মানুষ, কর্মচঞ্চল, প্রাজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য নিবেদিত প্রাণ। বাউবিতে ১৫/০৯/২০২৪ তারিখে যোগদানের পর থেকে নিভৃতে নিরলস পরিশ্রম করে বাউবিকে এক উচ্চ মাত্রায় নিয়ে গিয়েছেন তার প্রমাণ নিচের কর্মকান্ডগুলো।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার হিসেবে এগুলোর প্রতিটি কর্মকান্ডের সফলতায় আমার বিদুমাত্র হলেও শ্রম ও সম্পৃক্ততা আছে। 

(১) বাউবির পরীক্ষা ও সার্টিফিকেট জালিয়াতির সম্পর্কিত যে জটিলতা বিদ্যমান ছিল তা নিরসন এবং বাউবির আইন বিভাগের ছাত্রদের ইন্টিমেশন করার ব্যবস্থা করা যা দীর্ঘদিন ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল।

(২) বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক গৃহীত Economic Acceleration & Resilience for NEET project বাস্তবায়ন করার জন্য World Bank, DYD এর সাথ চুক্তি স্বাক্ষর।

(৩) UNICEF এর সাথে বাংলাদেশের যুবকদের ট্রেনিং দিয়ে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ।

(৪) HEAT Project এর মাধ্যমে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগণকে প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন-এর সাথে কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণ।

(৫) বাংলাদেশের যুবকদের TVET এর মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম চালু করার জন্য NSDA এর সাথে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর।

(৬) কমনওয়েলথ অব লার্নিং এর রিজিওনাল CEMCA এর সার্বিক সহযাগিতায় Blended TVET -এর মাধ্যমে দেশের বেকার যুবকদের প্রশিক্ষিত করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন স্টকহোল্ডারদের নিয়ে কর্মশালা আয়োজন ও পলিসি তৈরীর উদ্যোগ গ্রহণ। মিডিয়া বিষয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান।

(৭) বাউবির মিডিয়া সেন্টারকে পুরোপুরি আধুনিকায়ন করে শিক্ষার্থীদের নিকট এডুকেশনাল ভিডিও প্রোগ্রাম পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ।

(৮) দূরশিক্ষণ-কে শিক্ষার্থীদর নিকট সহজে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে একটি ‘শিক্ষা চ্যানেল’ তৈরি করার উদ্যোগ গ্রহণ।

(৯) পূর্বের সরকার এর আমালে সংঘঠিত আর্থিক দুর্নীতি ও নিয়োগ দুর্নীতি তদন্ত করে দেখার জন্য দু’টি পৃথক কমিটি গঠন।

(১০) যারা ইতােপূর্বে বৈষম্যের স্বীকার হয়েছেন তা নিরসনকল্পে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার কর্মকান্ড চলমান রয়েছে।

(১১) বাউবির প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম শমসের আলীকে ইমেরিটাস প্রফেসর হিসেবে নিয়োগ দেয়া।

(১২) বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে গতিশীলতা আনয়নের জন্য দু’জন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরকে বাউবি আইন বলে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব Delegate করা।

(১৩) দীর্ঘদিন ধরে বাউবি উপ-আঞ্চলিক কেন্দ্রসমূহের অফিস নির্মানের জন্য জমি অধিগ্রহণের কাজ বন্ধ থাকলেও পুনরায় তা চালু করা।

(১৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কাজ সুচাররুপে বাস্তবায়ন করার জন্য নীতিমালা প্রণয়ন, কমিটি পুনর্গঠন, নিয়মিত সভা অনুষ্ঠান ও নির্দেশনা প্রদান।

(১৫) বাউবির কর্মকান্ডকে আরও গতিশীল ও যুগোপোযোগী করার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা।

(১৬) আর্থিক ব্যবস্থাপনায় পুরোপুরি শৃংখলা আনার লক্ষ্য সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের নিকট হতে টিউশন ফি ও অন্যান্য ফি বাবদ অর্থ একটি মাত্র Gateway এর মাধ্যমে সংগ্রহের লক্ষ্যে ‘সোনালী সেবা’ চালু করা।

(১৭) বিদেশে (দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব, দুবাই, ওমান, কাতার ও ইতালী) অবস্থানরত বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের গুণগত শিক্ষা দেয়ার লক্ষ্য টিউটরিং সেবা, পরীক্ষা গ্রহণ ও অন্যান্য কার্যক্রম সহজ ও গ্রহণযাগ্য করার উদ্যাগ গ্রহণ।

(১৮) বাউবির অফিসগুলোর কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনয়ন দীর্ঘদিনের ঝুলে থাকা পদোন্নতি দেয়া, স্বচ্ছতা আণয়ন করার লক্ষ্যে সমন্বয় সভা করা এবং বিভিন্ন অনুশাসন জারী করা ও নীতিমালা প্রণয়ন করা।

মাত্র ৮ মাসের পথচলায় নিঃসন্দেহে এই কর্মকান্ডগুলো সারাদেশে ব্যাপক প্রশংসা ও সাড়া ফেলেছে। 

তবে, আমার অবসর যাওয়ার শেষ বেলায় গুটি কয়েক মানুষ কেন আমার ও আমার পরিবারের ওপর হামলে পড়লো তা বোধগম্য নই। যাদেরকে আন্তরিকতা ও স্নেহ দিয়ে কাজ শিখিয়েছি তারাও আমার বিদায় বেলায় আমাকে মাননীয় উপাচার্য ও মাননীয় ট্রেজারারকে জড়িয়ে বানোয়াট, মিথ্যাচার করছে। কয়েকটি অনলাইন পোর্টালে ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভুলভাল সংবাদ প্রচার করছে। বিষয়গুলো খুবই দুঃখজনক। 

কারণ, আমি হংকং বিশ্ববিদ্যালয় হতে পিএইচডি ডিগ্রীধারী, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হতে অনার্স গবেষণা মাস্টার্স- এ প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়া এবং অস্ট্রলিয়ার চার্লস স্টুর্য়াট ইউনিভার্সিটি হতে পোস্ট ডক্টরাল করা বাউবির একজন নগন্য কর্মচারী। আমাকে নিয়ে যে মিথ্যাচারগুলো হয়েছে তার উত্তরগুলো না দিলেই নয়, কারণ দেশবাসীর এগুলো জানা খুব প্রয়োজন। তবে, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর এটা খুব কমন কালচার বলে সম্প্রতি পরিগণিত হচ্ছে।

প্রথমত, আমার শহীদ পিতা ইলিয়াস আহমদক নিয়ে প্রশ্ন তুলছে এখানকার কুচক্রী মহল। অথচ ১৯৭১ সালের পরই গেজেট প্রকাশিত হয় এবং তাঁর নাম পিলখানা বিজিবি সদরদপ্তর ঢাকা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন চত্ত্বর এবং পাবনা জেলার শহীদ নগরে ১৯৯৯ সালে নির্মিত শহীদ বেদিতে লিপিবদ্ধ রয়েছে। 

শহীদ নগরে তার গণকবরের সন্ধানের বিষয়টি বিভিন্ন সময় কয়েকটি পত্র-পত্রিকায় (অবজারভার ১৫ জুন ২০০১, নিউনেশন ২০ জুন ২০২৪, নয়া দিগন্ত ৩১ জুলাই ২০১৫) প্রকাশিত হয়। কোন অনুসন্ধান, যাচাই ছাড়া পোর্টালগুলো আমাকে অ-মুক্তিযাদ্ধার সন্তান বলে হীন মন মানসিকতার পরিচয় বহন করেছে।

দ্বিতীয়ত, মতিউর রহমান নামে এক অফিসার এর বাড়ী চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং তার এ বিশ্ববিদালয়ে নিয়োগের সময় আমি ইউনিভার্সিটি অব হংকং-এ ডক্টরট গবেষণারত ছিলাম। আমি তাকে আগে চিনতাম না অথচ তাকে আমার আত্মীয় বলে নিউজ হলো। আমি ৩১/০৮/২০০৭ হতে ৩০/০৮/২০১১ তারিখ পর্যন্ত ছুটিতে হংকং অবস্থান করি।
সুতরাং তাঁকে নিয়োগ দেয়ার বিষয় উত্থাপিত অভিযোগ পুরাপুরি অবাস্তব।  

তৃতীয়ত, আবু বাককার ২৭/০২/১৯৯৯ সালে লোকাল কো-অর্ডিনেটিং অফিসার পদে যোগদান করেন। তখন আমি সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) পদে নিয়োজিত ছিলাম। তাঁর নিয়োগের ব্যাপারে প্রভাব বিস্তার করার কোন এখতিয়ার আমার ছিলনা। তাছাড়া এ সময় আমি ফেলোশীপ প্রোগ্রামের আওতায় কানাডায় ছিলাম। তারপর দীর্ঘ ২৬ বছর পর লিখিত পরীক্ষা, আইসিটি টেস্ট ও মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে আঞ্চলিক পরিচালক পদে নিয়োগ পান। পদোন্নতি ও সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল নিয়ম ও ধাপ অনুসরণ করে বোর্ড অব গভর্ণরস্ এর অনুমোদন নিয়ে নিয়োগ দেয়া হয়। যেখানে রেজিস্ট্রার-এর কোন ব্যক্তিগত সংশ্লিষ্টতা থাকে না। 

চতুর্থত, অধ্যাপক ড. আবুল হাসনাত মোহাঃ শামীম, বাউবির মাননীয় ট্রেজারার যিনি বর্তমান সরকারের আমলেই ট্রেজারার পদে ০৭/১১/২০২৪ তারিখ যোগদান করেন। তিনি একজন মেধাবী, একনিষ্ঠ ও নেহাতই ভদ্র লোক। বাউবির প্রায় শতভাগ মানুষ তাকে সৎ ও সজ্জন হিসেবে জানেন। আমার সাথে তাঁর চাচা-ভাতিজা সম্পর্ক রয়েছে বলে উক্ত পোর্টালের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যা সম্পূর্ণ অসত্য। 

আমরা একই এলাকার হওয়াতই এ সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছে যা অনৈতিক ও বানোয়াট।

পঞ্চমত, আমার মেয়ে গত ২ বছর থেকে অস্ট্রলিয়ায় অবস্থান করছে এবং বাউবিতে চাকুরীর জন্য কোন দরখাস্ত পর্যন্ত করেনি অথচ অধ্যাপক ড. শামীম তাকে নিয়োগ দেবেন এই মর্মে নিউজ করা হয়- বিষয়টি কাল্পনিক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিতও বটে।

ষষ্ঠত, বর্তমান উপাচার্য বিগত ১৬ বছর বৈষম্য নিরসণের জন্য পাঁচ/ছয় মাস পূর্বে কমিটি গঠন করে দিলেও  রেজিস্ট্রারের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে এখনও বাস্তবায়ন হচ্ছে না বলে প্রতিবদনে উল্লেখ করা হয়েছে। 

এখানে উল্লেখ্য যে, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বৈষম্যের মাত্রা নির্ধারণপূর্বক সুপারিশ প্রদানের লক্ষ্যে ১ মাস সময় দিয়ে  ১৯/০৯/২০২৪ তারিখ ডিন, স্কুল অব বিজনেসকে আহবায়ক করে ৬ (ছয়) সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির রিপোর্ট বর্তমান সরকার-এর আমলে গঠিত বোর্ড অব গর্ভনরস এর ১৮/০২/২০২৫ তারিখ অনুষ্ঠিত সভায় (১ম সভা) বিবেচনার জন্য উপস্থাপিত হলে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন)-কে আহবায়ক করে পূর্বের কমিটির প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে সুস্পষ্ট সুপারিশ দেয়ার জন্য ০৬/০৩/২০২৫ তারিখে কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। অথচ এখানেও আমাকে জড়িয়ে নিউজ করে পোর্টালগুলো। আমি নাকি তাদের সকল দাবি দাওয়া আটকিয়ে রেখেছি। কী অদ্ভূত সব হিসেব!

এ সব ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, মিথ্যাচারকে আমি হাসি মুখে গ্রহণ করেছি। বিদায়বেলায় কারো প্রতি কোন দুঃখ, অভিযোগ, অভিমান নেই। তবে, একটাই পরামর্শ কাজকে ভালবাসুন। কাজের মধ্যেই নিজের যোগ্যতা তুলে ধরুন, বাউবিকে এগিয়ে নিতে নিরলস চেষ্টা করুন। ইতিবাচক সমালোচনা করুন, ভুলগুলা সুধরিয়ে দিন। 

লেখক:  রেজিস্ট্রার বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

registrar@bou.ac.bd

আজকালের খবর/ এমকে








সর্বশেষ সংবাদ
বিচিত্রায় ৪৭ বছর আগের জয়া ভাদুড়ীর সাক্ষাৎকার
প্রশংসা কুড়াচ্ছে জয়ের ‘ধোকা’
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিহত প্রায় ৪৫০ জন
ইরানে ডাক্তার-নার্সদের ছুটি বাতিল
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রে মোসাদের অভিযান পরিকল্পনা কেন্দ্র চুরমার
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
টেকনাফে বাস থামিয়ে পরিবহন কর্মীকে অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
কাটমুন্ডু কনফারেন্সে মাতৃভাষায় সাংবাদিকতা বিস্তারে ভূমিকা রাখতে সার্ক দেশগুলোর প্রতি আহ্বান
দুপুরের মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
ভারতে পালাবার সময় তানোর যুবলীগ সেক্রেটারি আটক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে চীন ও রাশিয়ার অবস্থান
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft