মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫
সাদত হাসান মান্টো: দেশভাগের সার্থক আখ্যান রচয়িতা
এস ডি সুব্রত
প্রকাশ: শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫, ৪:১১ পিএম
উর্দু সাহিত্যের সেরা লেখকদের একজন সাদত হাসান মান্টো। জাতিগতভাবে মান্টো ছিলেন কাশ্মিরী। জন্ম পাঞ্জাবের লুধিয়ানায় ১৯১২ সালের ১১ মে। মান্টোর বাবা গুলাম হাসান পাঞ্জাব সরকারের একজন মুন্সেফ, পরবর্তীতে জজ হন। গুলাম হাসানের দ্বিতীয় স্ত্রী সর্দার হাসানের ঘরে জন্ম নেন মান্টো। দেশত্যাগের বিরূপ ভাগ্য বরণকারী লেখক সাদত হাসান মান্টো। ভারত, পাকিস্তান মিলিয়ে  পুরো দক্ষিণ এশিয়ার উর্দু সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্পকার তিনি। তাকে গণ্য করা হয় আধুনিক উর্দু সাহিত্যের কালজয়ী প্রতিভা হিসেবে। ‘দেশভাগের কথাকার’ নামেও পরিচিত সাদত হাসান মান্টো। দাঙ্গা, হাঙ্গামা, রাজনৈতিক পালাবদল, দেশান্তর, জীবনসঙ্কট মিলিয়ে ভয়ঙ্কর সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করে  তিনি বেঁচেছেন মাত্র ৪৩ বছর। গালিবের মতোই ছিল তার পীড়িত জীবন আর দুর্ভাগ্যের নিয়তি। গালিব ও মান্টো উভয়েই দেখেছেন রাজনৈতিক হিংসা, সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাস-কবলিত, রক্ত-প্লাবিত ভারত। আর মান্টোর চোখের সামনে দিয়ে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ভেঙে সাম্প্রদায়িক রক্তাক্ত হানাহানির পথে বিভক্ত উপমহাদেশে প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল ভারত ও পাকিস্তান নামের দু’টি রাষ্ট্র। নিজের মৃত্যুর এক বছর আগে যিনি লিখতে পারেন ‘এখানে সমাধিতলে শুয়ে আছে মান্টো। আর তার বুকে সমাহিত হয়ে আছে গল্প লেখার সমস্ত কৌশল।’  এ যেন আঁধারের বুকে এক আলোর জীবনশিল্পী সাদত হাসান মান্টো।

সাদত হাসান মান্টোর বিখ্যাত গল্প ‘ঠান্ডা গোশত’। দেশভাগের পর একরকম মানসিক বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পাকিস্তানে এসে  লেখা  ঠান্ডা গোশত মান্টোর সাড়া জাগানো গল্প। গল্পটা প্রকাশ হতেই পুরো পাকিস্তানে হইচই পড়ে যায়। আদালতের কাঠগড়ায় পর্যন্ত যেতে হয় মান্টোকে। সে সময়  ‘অবিরাম ব্যথার কিছু কথা’ শিরোনামে ৪২ পৃষ্ঠার একটি লেখা লিখেছিলেন  তিনি যেটিকে পরে  ভূমিকা ও ঠান্ডা গোশত-এর সঙ্গে আরো সাতটি গল্প যোগ করে ঠান্ডা গোশত নামে পূর্ণাঙ্গ যে বইটি রচনা করেন তারই অনুবাদ  ঠান্ডা গোশত। চরম  বাস্তববাদী সাহিত্যিক  মান্টো তার লেখায় মনস্তত্ত্বের যে খেলা তিনি রচে  দিয়ে গেছেন, তা আমাদের ভাবিয়ে তোলে নিত্য অবলীলায়। সমাজ, রাষ্ট্রব্যবস্থা, প্রশাসনের খামখেয়ালি তাকে তাড়িত করেছে যথাযথভাবে।  নিছক গল্প বলতে নয়, কালের মহাসত্যকে ফুটিয়ে তুলতেই গল্পের নামে জীবনবোধকে  লিখে গেছেন মান্টো।  ঠান্ডা গোশত  গল্পের পটভূমি ১৯৪৭ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। ইশের সিং তার প্রণয়িনী কালবন্ত কাউরকে বিছানায় সন্তুষ্ট করতে ব্যর্থ হলে  কালবন্ত কাউর তাকে বিশ্বাসঘাতকতার দায়ে অভিযুক্ত করে এবং মনে করে সে অন্য কারো সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছে। এরপর কালবন্ত কাউর মাটিতে পড়ে থাকা কৃপাণ দিয়ে ইশের সিংকে আঘাতের পর আঘাত করতে থাকে। মরার সময় ইশের সিং জানায়, সে দাঙ্গার সময় একটি মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামে রায়তে যুক্ত ছিল। একটি মুসলিম পরিবারের ছয় জন সদস্যকে সে ঐ কৃপাণ দিয়ে খুন করে। এরপর  সে বাড়ির ভিতরে ঢুকে এবং একটি মেয়েকে দেখতে পায়। মেয়েটিকে ঘাড়ে করে তুলে বেরিয়ে আসে সে এবং ঝোঁপের আড়ালে নিয়ে এসে ধর্ষণ করতে উদ্যত হয়। কিন্তু, মেয়েটি ছিল মৃত, একদম ঠাণ্ডা গোশতের ন্যায়। ঠাণ্ডা গোশত উর্দু ভাষায়  রচিত।  পাকিস্তানের একটি সাহিত্য সাময়িকীতে ১৯৫০ সালের মার্চে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। পরবর্তীতে সাঙ-এ-মিল পাবলিকেশন্স কর্তৃক প্রকাশিত হয়েছিল বইটি।  

অমৃতসরের মুসলিম হাইস্কুলে লেখাপড়া শুরু হয় মান্টোর। কিন্তু পড়ালেখায় অমনোযোগী মান্টোর স্কুলে দমবন্ধ হয়ে আসতো।  কেউ বিশ্বাসই করতে চাইবে না, উর্দু সাহিত্যের সেরা এই লেখক তিনবার উর্দুতে ফেল। চতুর্থবারের চেষ্টায় ম্যাট্রিক পাশ করেছিলেন। লেখালেখির কারণে কখনো এসেছে ফতোয়া, কখনো আবার অশ্লীলতার অভিযোগে মামলা করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে। দেশভাগের আগে তিনবার তাকে গল্পে অশ্লীলতা ছড়ানোর অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। একই অভিযোগ দেশভাগের পর পাকিস্তান গিয়েও  পেতে হয়েছে তাকে। বারবার অভিযুক্ত হওয়ার পর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে মান্টো বলেছিলেন- ‘একজন লেখক তখনই কলম ধরেন, যখন তার সংবেদনশীলতা বা অনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হয়!’ বেঁচে থাকতে ভারত-পাকিস্তান দুই দেশেই  অপমান করা হয়েছে মান্টোকে। দেশভাগের সময় নিজের জন্ম শহর বোম্বে ছেড়ে পাড়ি জমাতে হয়েছিলো পাকিস্তানের লাহোরে। তবে সেখানে তিনি আজীবন ছটফট করেছেন নিজের জন্মভূমিতে ফেরত আসার জন্য। মান্টোর কলমে   উঠে এসেছে ৪৭ এর দাঙ্গা, দেশভাগ, দেশভাগের সময় মানুষের মনের কদর্যতা। মান্টো একদম চোখের সামনে যেমন ঘটেছে তেমনটাই লিখেছেন  অকপটে কোনো পক্ষ অবলম্বন না করে নির্দ্বিধায়। মান্টোর লেখা পড়তে পড়তে  পাঠকের মনে হবে চোখের সামনে কোনো সিনেমা দেখছেন।  মাত্র ৪৩ বছরের ছোট সময়ে নিজেকে ছোট গল্পের একজন  ঈশ্বরে পরিণত করেছিলেন মান্টো। ২২টি ছোটগল্পের সংকলন, একটি উপন্যাস, সাতটি রেডিও নাটক, তিনটি প্রবন্ধ সংকলন আর দুইটি স্মৃতিচারণমূলক গ্রন্থ লিখেছিলেন মান্টো। তার্কিক আব্দুল বারি আলিগের সাথে ১৯৩৩ সালে তার সাথে পরিচয়। এই  পরিচয় মান্টোর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। তিনি মান্টোকে ফরাসী এবং রাশিয়ান ভাষা শিখতে উদ্বুদ্ধ করেন।  ফলশ্রুতিতে এই দু’টি ভাষা শিখে মান্টো সে ভাষার বিখ্যাত বিভিন্ন গল্প অনুবাদ করতে শুরু করে। ১৯৩৪ সালে মান্টো ভর্তি হন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে। এসময় থেকেই পুরোদমে লেখালেখি শুরু করেন মান্টো এবং ধীরে ধীরে ভারতের প্রভাবশালী সাহিত্যিকে পরিণত হন। কাশ্মীরের মেয়ে সুফিয়াকে বিয়ে করেছিলেন মান্টো। তাদের ঘরে তিনটি মেয়ে এবং একটি ছেলে ছিলো। ১৯৪৩ সালের মধ্যে বেশকিছু রেডিও নাটকও লিখে ফেলেন। মান্টোর জীবনের কালো অধ্যায়ের শুরুও তখন থেকেই।  ১৯৪৭ সালে দেশভাগের ছোঁয়া এসে লাগে তার জীবনেও। মুসলমান হওয়ার কারণে বোম্বে টকিজ ফিল্ম থেকে চাকরি হারান, সেই সাথে পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভেবে পালিয়ে চলে যান পাকিস্তানের লাহোরে শরণার্থী হিসেবে। পাকিস্তানে যাওয়ার পর নিজেকে একপ্রকার হারিয়েই ফেলেন মান্টো। কারণ বোম্বের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি আর পাকিস্তানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে ছিলো আকাশ পাতাল ফারাক। এছাড়া সেখানে তার কোনো বন্ধু ছিলো না।  সেখানেও  লেখালেখির জন্য অপমানিত হওয়া তো ছিলো নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। তখন বাধ্য হয়ে বিভিন্ন পত্রিকা অফিসে রম্যরচনা আর ছোটগল্প লেখে পাঠাতে  শুরু করেন। জীবনের প্রতি  বিতৃষ্ণ  হয়ে  মদে আসক্ত হয়ে থাকতেন। সে সময় মদের টাকা জোগাতেই নাকি লিখতেন  বলে জানা যায়। 

ভালোবাসার শহর বোম্বে থেকে পালিয়ে আসা এবং দেশভাগের যন্ত্রণায় পুরোপুরি অস্থির হয়ে পরেছিলেন মান্টো। বন্ধু ইসমত চুগতাইয়ের কাছে এক চিঠিতে লিখেছিলেন, ‘কোনোভাবে আমাকে ফেরত নিয়ে যাও, এখানে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে।’ সাদত হাসান মান্টো লেখক হিসেবে পাকিস্তানে খুব  একটা সম্মান পাননি। কিন্তু অনেকের মতে, জীবনের শ্রেষ্ঠ লেখাগুলো পাকিস্তানেই  লিখেছেন। কারণ, সে সময়টায় তিনি নিজের দেশ হারানো, দেশভাগ, মানুষের বিভেদ আর নতুন পরিবেশের যন্ত্রণায় থেকে একদম নির্মম সত্যগুলো তুলে এনেছিলেন কলমের ডগায় নিখুঁতভাবে বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। ‘বু’, ‘টোবা টেক সিং’, ‘ঠাণ্ডা গোশত’, ‘তামাশা’ এগুলো মান্টোর উল্লেখযোগ্য রচনা। রুশ ও ফরাসি ভাষা আয়ত্বে আসার পর মান্টো ভিক্টর হুগোর বিখ্যাত ‘The last Day of a Condemned Man’ এর উর্দু অনুবাদ করেছিলেন। যা পরবর্তীতে ‘সারগুজাস্ত-ই-আসির’ (বাংলায় এক বন্দির গল্প) নামে উর্দুতে প্রকাশিত হয়েছিল। মান্টোর হাতে রাশিয়ান গল্পের উর্দু অনুবাদ ‘রাশি আফ্সানে’ প্রকাশিত হয়। বিদেশি সাহিত্য উর্দু ভাষায় অনুবাদ করতে গিয়ে মান্টো যেন এক অন্য জগতের সন্ধান পেলেন। কিংবদন্তি সাহিত্যিক ভিক্টর হুগো, অস্কার ওয়াইল্ড, আন্তন চেখভ, মাক্সিম গোর্কির লেখার সঙ্গে আগে খানিক পরিচয় থাকলেও এই সময় তার বিস্তৃতি ঘটেছিল বৃহৎ পরিসরে। 

অনিয়মতান্ত্রিক স্বভাব আর যাযাবর  জীবন তার স্বাস্থ্য ভেঙে দিলো। যক্ষ্মা ধরা পড়ল। যক্ষ্মা ধরা পড়ার পর চিকিৎসক তার পূর্ণ সুস্থতার জন্য হাওয়া বদল করতে বললেন। মান্টো চলে গেলেন কাশ্মীরের বতুতে। কাশ্মীরে থাকা অবস্থাতেই ১৯৩৪ সালে মান্টোর জীবনে প্রথম প্রেম এলো। সেই প্রেমটাও ছিল অসম্ভব স্নিগ্ধ।  মান্টো কাশ্মীরের বতুতে থাকা অবস্থায় প্রায়ই পাহাড়ি উপত্যকায় ঘুরতে যেতেন। এভাবে ঘুরতে গিয়ে তার সঙ্গে পরিচয় হলো এক কাশ্মীরি মেষবালিকার সঙ্গে। যে কিনা মেষের পাল চরাতো। এই প্রেমটিকে মান্টো বলেছিলেন অপরিপক্ব প্রেম। তবে এই প্রেমের কথা জীবনেও কখনো মান্টো ভুলতে পারেননি। এই মেয়ের পরিচয় ও গল্প মান্টো তুলে এনেছিলেন তার এক টুকরো মিছরি গল্পে। যেখানে  মান্টো মেয়েটির নাম দিয়েছিলেন ‘বিত্ত’। মান্টোর প্রথম গ্রন্থ ছিল গল্পগ্রন্থ ‘আতিশ পারে’। ‘আতিশ পারে’ প্রকাশিত  হয়েছিলো ১৯৩৬ সালে।

মুসাব্বির পত্রিকায় থাকাকালীন চার বছর অসম্ভব পরিশ্রম করেছেন মান্টো। মূলত এই পত্রিকায় থাকাকালীন সময় চলচ্চিত্র সমালোচনা লিখতেন মান্টো। এই পত্রিকায় থাকা অবস্থায়ই ফের সাহিত্যের প্রতি অসম্ভব এক টান অনুভব করলেন মান্টো। ১৯৪০ সালে মান্টো যোগ দিলেন অল ইন্ডিয়া রেডিওতে। ১৫০ টাকা বেতনে দিল্লিতে চাকরি। এটি ছিল মান্টোর জন্য দারুণ এক সুযোগ। অল ইন্ডিয়া রেডিওতে থাকা অবস্থাতেই ১৯৪১ সালে প্রকাশিত মান্টোর দ্বিতীয় গল্প গ্রন্থ ‘মান্টো কে আফসানে’।   

ফিল্মিস্তান স্টুডিওতে ৩০০ টাকা বেতনে সংলাপ রচয়িতা ও চলচ্চিত্রের কাহিনীকার হিসেবে কাজ করছিলেন মান্টো। এখানে থাকাকালীন তার কাহিনীতে গড়ে উঠেছিল দারুণ কয়েকটি চলচ্চিত্র। এর  মধ্যে ‘গালিব’ চলচ্চিত্রের কথা বলতেই হয়। যদিও এই চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছিলো অনেক পরে। সুপারহিট হয়েছিল চলচ্চিত্রটি। পেয়েছিলো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও। ১৯৪৭ সালের দেশভাগ কেবল উপমহাদেশের পশ্চিম ও পূর্ব অংশকে ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক ভাবে বিভাজিত করেনি, বরং সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক দিক থেকেও চরমভাবে বিপর্যস্ত ও রক্তাক্ত করেছিল। বিশেষত, পশ্চিম প্রান্তে হিন্দু, মুসলিম ও শিখ সম্প্রদায় রাজনৈতিক উন্মাদনায় পরস্পরের রক্তে হোলিখেলায় মেতেছিল। উর্দু সাহিত্যে মান্টো এবং আরো অনেকেই, যেমন খুশবন্ত সিং, অমৃতা প্রীতম, কৃষণ চন্দর, খাজা আহমদ আব্বাস, ইসমৎ চুগতাই, কুদরৎ উল্লাহ সাহাব, রাজিন্দর সিং বেদি প্রমুখ দেশভাগের পরিস্থিতিতে সাম্প্রদায়িক নখরে ক্ষত বিক্ষত মানুষ ও মানবতার কথাকার হয়ে পালন করেছেন ঐতিহাসিক ভূমিকা। আর  সাদত হাসান মান্টো এই তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছেন নিজের কমিটমেন্ট, সম্পৃক্ততা, সাবলীলতা ও সাহসিকতার জন্য। জীবদ্দশায় নিজের কাজের তেমন কোনো স্বীকৃতি পাননি মান্টো। একপ্রকার অবহেলা আর  অভাবকে সাথে নিয়ে ১৯৫৫ সালের ১৮ জানুয়ারি এক  শীতের  ভোরে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন  ছোট গল্পের ঈশ্বর খ্যাত লেখক সাদত হাসান মান্টো।

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
বিচিত্রায় ৪৭ বছর আগের জয়া ভাদুড়ীর সাক্ষাৎকার
প্রশংসা কুড়াচ্ছে জয়ের ‘ধোকা’
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিহত প্রায় ৪৫০ জন
ইরানে ডাক্তার-নার্সদের ছুটি বাতিল
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রে মোসাদের অভিযান পরিকল্পনা কেন্দ্র চুরমার
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
টেকনাফে বাস থামিয়ে পরিবহন কর্মীকে অপহরণ, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
কাটমুন্ডু কনফারেন্সে মাতৃভাষায় সাংবাদিকতা বিস্তারে ভূমিকা রাখতে সার্ক দেশগুলোর প্রতি আহ্বান
দুপুরের মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
ভারতে পালাবার সময় তানোর যুবলীগ সেক্রেটারি আটক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে চীন ও রাশিয়ার অবস্থান
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft