শনিবার ১৮ জানুয়ারি ২০২৫
একজন সুরুজ আলী
আলম মাহবুব
প্রকাশ: শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ৩:৩০ PM
ব্রহ্মপুত্র নদের বর্ষার ভয়ঙ্কর রূপ এখন আর নেই। যৌবনের জৌলুস খুইয়ে যেন কোনো রকমে টিকে আছে মরার মতো। বুকে তার কোথাও বা হাঁটু জল আবার কোথাও বা সাঁতার। নেই কোনো উদ্দামতা। জীবন সংগ্রামে টিকে থাকার প্রাণান্তকর চেষ্টায় জীর্ণশীর্ণ অবয়বে নিরন্তর নিয়োজিত। এরই অববাহিকার অধিবাসী একজন সুরুজ আলী। ব্রহ্মপুত্র আর সুরুজ আলীর জীবনচক্র যেন আজ এক অদৃশ্য সুতোয় গেঁথে আছে।
ব্রহ্মপুত্রের বুকে খরা জাল দিয়ে মাছ ধরছিল সুরুজ আলী। এক সময় উঠে এসে দ্রুত বাড়ির দিকে যেতে পা বাড়ায়। সূর্যের দিকে তাকিয়ে বলে- ইসসিরে, ম্যালা দেরি হইয়া গেল, বেলা দেহি আর নাই। পাশেই ধান ক্ষেতে নিড়ানি দিচ্ছিল জামাল মিঞা। সে সুরুজ আলীকে ডেকে বলে, হাটে যাইবা নি?
হ চাচা। বিড়ি আছে চাচা?
আছে। সুরুজ আলী তার দিকে এগিয়ে গেলে জামাল মিঞা কোমরের কোচর থেকে বিড়ি বের করে একটা সুরুজকে দেয়, আরেকটা নিজে ধরায়। বিড়ির ধোঁয়া ছেড়ে বলল, কি মাছ পাইছ? 
ঠোঁট উল্টে সুরুজ আলী বলে, নাহ্ চাচা গাঙ্গে আর মাছ নাই। সারাদিনে এই কয়খান মাত্র পাইছি, মাত্র আধা খালই। চাউল কিনুনের পইসাডা কুনুমতে হইবো।
গাংগেতো পানিই নাই, মাছ থাকবো ক্যামনে। 
বেলা যায়। আমি যাই চাচা এখনও নাওয়া-খাওয়া হয় নাই।
সুরুজ আলী আর দেরি করে না। বিড়িতে একটা লম্বা টান দিয়ে ছুঁড়ে ফেলে মাটিতে। তারপর সে খুব দ্রুত বাড়ির দিকে চলে যায়। তার গমন পথের দিকে চেয়ে একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে জামাল মিঞা- এইডারেই কয় ভাইগ্য। কী মাইনষের পুলা কী হইয়া গেল। সবই নসিব। এই ব্রহ্মপুত্র নদী বেবাক কিছু গ্রাস কইরা ফালাইল। আপন মনে বলতে বলতে জামাল মিঞা তার কাজে মন দেয়।
নদীর ধারে একটি কুঁড়েঘর। সুপারি আর কলা গাছের শুকনো পাতা দিয়ে দেউড়ির বেড়া। এইটাই সুরুজ অলীর বাড়ি। বাড়ির সর্বত্রই চরম দারিদ্রের ছাপ সুস্পষ্ট। পড়া ভিটেয় তার মেয়ে ফুলমতী একা একাই এক্কা-দোক্কা খেলছে। ফুলমতীর বয়স সাত কিংবা আট বছর হবে। 
পেছন দিক হতে আসে সুরুজ আলী, মা ফুলমতী 
সাড়া দিল ফুলমতী-বাজান
তর মা আইছে?
না বাজান।
না করছিলাম আইজ কামে যাইবার, তবু অসুখ শইল্যে কামে গেল। মা ফুলমতী, পলিথিনের প্যাকেটগুলি গুছাইয়া রাখছস?
হ বাজান রাখছি। তুমি অহন খাইবা? 
খামুতো। গোছল করমু, গামছাডা আন দেহি। মাছের খালইটা রাখল আঙিনায়। ফুলমতী দৌড় দিয়ে ঘরের ভেতর থেকে গামছা এনে দিয়ে বলল- তুমি ডুব দিয়া আস বাজান, আমি তোমার ভাত বাড়তাছি। 
সুরুজ আলী নাইতে চলে যায়। ফুলমতী আবার খেলায় মন দেয়। কিছুক্ষণ পরেই আসে সুরুজ আলীর স্ত্রী লতিফা বেগম। কোমরে একটি তুষের ধামা ধরা। ধামাটি নামিয়ে রেখে ফুলমতীকে ডাকলেন, ফুলমতী, ফুলমতী- 
কি কও মা।
সারাদিন খালি খেলা আর খেলা। তোর বাপ আইছে? 
হ আইছে। বাজান গোছল করতে গেছে।
মাছের খালইডা আন দেহি কী মাছ পাইছে।
ফুলমতী দৌড় দিয়ে মাছের খালইটা এনে মাকে দিল। লতিফা বেগম উল্টে পাল্টে দেখছেন। আরে দুইটা টাকি মাছ আছে দেহি। ও ফুলমতী, ফুলমতীরে কান্দিভাঙ্গা ডেগচিডা আন। 
ঘরের ভেতর থেকে ডেগচি এনে দিয়ে ফুলমতী বলল কী করবা মা?
টাকি মাছ দুইটা জিয়াইয়া রাখমু। শরীলডা ইকটু ভালা হইলে ভর্তা বানাইমু। তোর বাজানের খুব পছন্দের। লতিফা বেগম টাকি মাছ দু’টো উঠিয়ে নেয় ডেগচিতে। পানি আইনা দিমু মা?
দে।
ফুলমতী ডেগচিতে পানি দিতেই মাছ দুটি লাফিয়ে ওঠে। যেন নতুন জীবন ফিরে পেয়ে আনন্দে ছুটে বেড়ায়। ফুলমতী মাছ দুটির দিকে কৌতূহল নিয়ে তাকিয়ে থাকে।
আমারতো মনে চাইতাছে আইজই ভর্তা বানাইয়া খাই।
ফুলমতী, তোর বাপতো এহনও খায় নাই। আমি গিয়া শুইলাম। শানকিতে ভাত বাড়া আছে। তোর বাপেরে দেইস। আইচ্ছা মা। মাছের দিক থেকে দৃষ্টি ফেরায় তার মায়ের দিকে, মা তোমার শরীলডা কি খারাপ লাগতাছে? মায়ের কপালে হাত দিয়ে শরীরের উত্তাপ দেখে ফুলমতী যেন মুরুব্বি একজন। ইসস, জ্বরে দেখি তোমার গা পুইড়া যাইতাছে মা। বাজানরে কমু ওষুধ আনতে?
কইস মা। নির্লিপ্তের মতো বললেন লতিফা বেগম। ওষুধ আনবো কী দিয়া? পইসা পাইবো কই? বিড়বিড় করতে থাকেন তিনি। মাটিতে চাটাই পেতে একটা শতচ্ছিন্ন কাথা গায়ে জড়িয়ে শুয়ে পড়লেন তিনি। তাকে সাহায্য করল ফুলমতী। সে তার মায়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। ভীরু কণ্ঠে ফুলমতী বলে মা, তোমারে একখান কথা কইতাম।
কী কইবি কইয়া ফালা।
কইছিলাম কী বাজানরে যদি একটু কইতা।
কী, কী কইতাম।
আমারে একজোড়া কানের দুল কিইনা দিতে। 
ক্যান, তুই কইতে পারস না?
ডর লাগে যে।
ডর লাগে ক্যান? তোর বাপেরে এত ডরাস ক্যান? 
দেহ না কিমুন মিজাজ। খালি রাগ করে। ধমক মারে যদি। 
হুনো ছেমড়ির কথা। অতঃপর বিড়বিড় করে বললেন, মেজাজ কি আর এমনি এমনি খারাপ হয়। আহারে সোনার মানুষটা এক্কেবারে শেষ হইয়া গেল। 
মা বিড়বিড় কইরা কী কইতাছ?
কিছু না। অহন তুই যা।
মা কও না, বাজানরে কইবাতো। ফুলমতী যেন তাকে পেয়ে বসলো। মায়ের গলা জড়িয়ে ধরে সে। একদম নাছোড়বান্দা।
আইচ্ছা আইচ্ছা কমুনে, তুই অহন যা। ফুলমতী মায়ের এই আশ্বাসে খুশি হলো কিনা বুঝা গেল না। তবে সে উঠে চলে আসলো উঠানে। গোসল সেরে সুরুজ আলী ফিরে আসতেই ফুলমতী বলল, বাজান মায়ের শরীলডা বেশি ভালা না। ম্যালা জ্বর উঠছে। আমি দেখছি। ওষুধ আনুন লাগবো।
আইছে তোর মা? জানতে চায় সুরুজ আলী।
হ আইছে, আইসাই বিছনা লইছে।
সুরুজ আলী সোজাসুজি চলে আসে লতিফা বেগমের কাছে। তিনি তার কপালে হাত রাখলেন। ভালা জ্বরইতো আছে দেখতাছি। তোমার কি খুব খারাপ লাগতাছে?
লতিফা বেগম মাথা নাড়লেন শুধু। আইচ্ছা ওধুষ আনুমনে। না করছিলাম আইজ আর কামে যাইও না। কথা শুনলা না। এই অসুইখ্যা শইলডা লইয়া তবু গেলা। এই জানডারে তুমি আর কত কষ্ট দিবা। অসুখ-বিসুখেও কী একটু নিস্তার দিবা না?
ফুলমতী শুধু তাকিয়ে থাকে সুরুজ আলীর মুখের দিকে। কিছুক্ষণ পর শানকিতে করে ভাত এনে দেয়। সুরুজ আলী পেঁয়াজ আর শুকনো পোড়া লঙ্কা দিয়ে ভালো করে চটকে পানি মিশিয়ে গো-গ্রাসে গিলতে থাকে। ফুলমতী বাইরে চলে যায়। 
এতক্ষণে কথা বলেন লতিফা বেগম- কামে গিয়াওতো কোনো লাভ হইল না। মনে করছিলাম কয়ড়া ট্যাহা হয়তো পামু। 
ট্যাহা দেয় নাই? সুরুজ আলী জানতে চায়। 
চেয়ারম্যান সাবতো বাড়িতে নাই। আইলে পরে একসাথেই দিয়া দিব কইছে। 
Ñও,অস্ফুট উচ্চারণ সুরুজ আলীর ঠোঁটে। নিষ্পলক মাটির দিকে তাকিয়ে থেকে আকাশ-পাতাল কী যেন ভাবে সে।
হুন, তোমারে একটা কথা কই। তুমি আমার কাছে আইসা বস। সুরুজ আলী উঠে গিয়ে লতিফার পাশ ঘেঁষে বসে। কী কইবা তাড়াতাড়ি কও। হাটে যাওন লাগবো। একদম বেলা নাই। 
ফুলমতী- নীরব থাকে লতিফা।
কী হইছে ফুলমতীর।
না হয় নাই কিছু। তার একখান বায়না আছে। তোমারে কইতে ডরায়।
বায়নাডা কী?
একজোড়া কানের দুল। 
দুল! কানের দুল!!
হ, কানের দুল। চমকাইয়া উঠলা ক্যান। তোমারতো একটাই মাত্র মাইয়া নাকি। আমার কথা বাদই দিলাম। মাইয়াডার সাধ-আল্লাদও কী তুমি পুরা করবা না? এমনতো না যে সে সোনা রূপার দুল চাইতাছে। পাঁচ, দশ ট্যাহা লাগব তাও যদি না দিবার পারো বাপ হইছিলা ক্যান? লতিফার কণ্ঠ বুঁজে আসে চাপা কান্নায়। চোখ জলে টলমল করতে থাকে কিন্তু তা গাল বেয়ে নেমে আসে না।
সুরুজ আলীর অতীতের কথা মনে পড়ে। তার মায়ের সোনার গহনা ছিল কয়েক সেট। সুরুজ আলীর দাদা এক ছড়া হার দিয়ে তার মাকে এ বাড়ির বউ হিসেবে বরণ করে নিয়েছিলেন। সেই হার ছড়াটা দেখিয়ে দেখিয়ে তার মা প্রায়ই বলতো এই হার দিয়াই আমি আমার সুরুজ আলীর বউ বরণ করমু। নিজের হাতে তারে পরাইয়া দিমু। হায় আজ মা কোথায়। কোথায় তার সেই সমস্ত সোনার অলঙ্কার। হায়রে নদী কি দুষ করছিলাম আমি। আমার বেবাক কিছু ক্যান কাইড়া নিলি। একটা অব্যক্ত যন্ত্রণা তার বুকে মোচড় দিয়ে ওঠে। অসহ্য যন্ত্রণায় তার মনে ঝড় বয়। কিন্তু বাইরে থেকে তা বুঝা যায় না। সে শুধু নিষ্পলক দৃষ্টি মেলে তাকিয়ে থাকে লতিফা বেগমের নিষ্পাপ নির্মল মুখের দিকে। ভাবনার অতল তলে হারিয়ে যায় সুরুজ আলী। জীবনযুদ্ধে পর্যুদস্ত এক সৈনিক সে। সকল অক্ষমতা তাকে যেন বৃশ্চিক দংশন করতে থাকে। হাহাকার করে ওঠে তার অন্তরে পুঞ্জীভূত ক্রোধ। চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করে তার আজকের এই অবস্থার জন্য দায়ী কে? কী তার অপরাধ?
কী ব্যাপার একেবারে চুপ কইরা গেলা যে। লতিফা বেগমের কথায় তার আনমনা ভাব কেটে যায়। নির্লিপ্ত তঙ্গিতে বলে- ঠিক আছে দিমু। আইজই আইনা দিমু। বলেই উচ্চৈস্বরে ডাকলেন কইরে ফুলমতী, মা ফুলমতী। 
ফুলমতী কাছেই ছিল। দৌড়ে চলে আসে সুরুজ আলীর কাছে- কী বাজান?
সুরুজ আলী ফুলমতীকে বুকের কাছে টেনে নেয়। আদর করে বলে কানের দুল লাগবো? 
মাথা নাড়ে ফুলমতী। 
আমারে কইতে ডরাস ক্যান?
তুমি যদি ধমক দিয়া সাথে সাথে না কইরা দেও। 
পাগলী মেয়ে আমার। সুরুজ আলী মেয়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। 
সাহস করে ফুলমতী বলে- আইনা দিবাতো বাজান? 
দিমু দিমু আইজই আইনা দিমু। ফুলমতীকে ছেড়ে খুব দ্রুত সুরুজ আলী উঠে পড়ে। একটা বিড়ি ধরায়। ময়লা ছেঁড়া গেঞ্জি গায়ে দেয়। ফুলমতী পলিথিনের প্যাকেট এনে তার হাতে দিলে সে যেতে উদ্যত হয়।
মাত্রই ভাত কয়ডা খাইলা, একটু জিরাইয়া লও। 
লতিফা বেগমের কথা কর্ণপাত না করে বলে, বেলা যায়, টাইম নাই। সদাইপাতি কী কী আনুন লাগব কও। এক নম্বরে চাউল অনবা, আর তেল, লবণ, আনাইজপাতি। 
সুরুজ আলী চলে আসে উঠানে। মাছের খালই হাতে নিয়ে উল্টে পাল্টে দেখলেন মাছগুলো আর মনে মনে হিসাব করলেন কত টাকায় বিক্রি করতে পারবেন। বাজার সদাই ওষুধ এসবের দাম হবে কিনা। হঠাৎ খেয়াল হতেই তার মুখের মানচিত্র বদলে যায়। রীতিমতো চিৎকার করে উঠে সে, আরে আমার টাকি মাছ গেল কই?
মাছ দুইটা আমি উঠাইয়া রাখছি, তোমারে ভর্তা বানাইয়া দিমু। 
লতিফা বেগমের কথায় সুরুজ আলী যেন হতভম্ব হয়ে যায়। অপলক তাকিয়ে থাকেন লতিফা বেগমের মুখের দিকে। মনে মনে কী যেন ভাবলেন তিনি, বানাইবা বানাইবা। এখন মাছগুলো দাও।
না আমি দিমু না। 
লতিফার দৃঢ়কণ্ঠে সুরুজ আলী থমকে যায়। সে বুঝায়- খালি পাগলামী কইর না। চাউল কিনুন লাগবো। এত অবুঝ হও ক্যান। চাউল না কিনলে খালি ভর্তায় কী পেট ভরব?
জানি না।
ফুলমাতী মাছ দুইটা নিয়া আয়তো মা। কই রাখছে? 
ওই তো উষারাতে ডেগচিটাতে। ফুলমতী ছোট্ট করে জবাব দেয়। 
আন দেখি। 
মা মাছ কি দিয়া দিমু?
না দিবি না। তুমি মাছ দুইটা নিওনাগো। আমার খুব খায়েশ হইছে। লতিফা বেগমের নিষেধ সত্ত্বেও মাছ দুটি নিয়ে সুরুজ আলী হন হন করে চলে যায়। 
ফুলমতী চিল্লায়া বলে, মা বাজান মাছ নিয়া গেছেগা। তুমি নিও না মাছ দুইটা আমার- লতিফা বেগমের কণ্ঠ বাষ্পরুদ্ধ হয়ে কথা আটকে যায়। তিনি উচ্চস্বরে ডুকরে কেঁদে ওঠেন- ও আল্লাগো, দুইডা মাছও কী আমরার কপালে নাই? কী পাপ করছিলামগো খোদা কী পাপ করছিলাম...। 
ফুলমতী পেছনে ডাকে বাজানÑ বাজানÑ। 
সুরুজ আলী পেছন না ফিরে সোজা দ্রুত সামনের দিকে হাঁটতে থাকে আর বলতে থাকে দুই নলা ভাত হইলে লবণ দিয়াও খাওন যায়। কিন্তু সুরুজ আলীর এই কথা ফুলমতী শুনতে পায় না। তবে তার বাবাকে বারবার হাত উঠিয়ে চোখ মুছতে দেখলো সে। বুঝতে পারলো তার বাজান কাঁদছে। ফুলমতী একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকে সুরুজ আলীর গমন পথের দিকে, যতক্ষণ দেখা যায়। সহসা তার মনটাও খারাপ হয়ে যায়। সেও হুহু করে কেঁদে ওঠে কিন্তু কেন কাঁদে তার কচি মন তা জানে না।

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
ফ্যাসিবাদী শক্তি হারিয়ে গেলেও ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে: গোলাম পরওয়ার
সীমান্তবর্তী মানুষকে প্রয়োজনে সামরিক ট্রেনিং দিতে সরকারকে অনুরোধ নুরের
ইরানের সুপ্রিম কোর্টে দুই বিচারপতিকে গুলি করে হত্যা
ফ্যাসিস্ট যেন সংসদে ফিরতে না পারে সেই সুপারিশ করেছি: ড. বদিউল আলম
পাতাকা বৈঠক: সীমান্তের ঘটনা ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে বলেছে বিএসএফ
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
এবার বিয়ে সাড়লেন সোহেল তাজ
ছাত্রদল নেতার ডাকে জাবি ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ নেতা, দুই জনই আটক
আসন ফাঁকা রেখেই ইবির ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ, স্মারকলিপি দিলেন শিক্ষার্থীরা
জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করা সম্ভব: প্রেস সচিব
ভ্যাট না বাড়িয়ে সরকারকে খরচ কমানোর পরামর্শ
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft