শনিবার ১৮ জানুয়ারি ২০২৫
রিজার্ভ, ব্যাংক ও মূল্যস্ফীতি- ১০০ দিনে কী করল সরকার?
নিউজ ডেস্ক
প্রকাশ: শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪, ৭:০৯ PM
কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষের কাছে হতাশা ও উদ্বেগের নাম অর্থনীতি। সেই হতাশা ও উদ্বেগ থেকে জন্ম নেওয়া ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখা গিয়েছিল জুলাই-অগাস্টের সরকার পতন আন্দোলনে।

একদিকে ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি, অর্থপাচার ও রিজার্ভের পতন নিয়ে দেশের গণমাধ্যমগুলোতে একের পর এক শিরোনাম হয়েছে। অন্যদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মধ্য ও নিম্নবিত্তের মানুষের জীবনযাত্রা দিনে দিনে কঠিন হয়ে উঠেছে।

এমন পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে উত্তরাধিকার সূত্রেই বর্তায় অর্থনীতির সংকট। দায়িত্ব নেওয়ার অল্প দিনের মধ্যে সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়।

যেগুলোর কোনো কোনোটির ফল ইতিমধ্যেই দৃশ্যমান হচ্ছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদদের অনেকে। আবার, কোনো উদ্যোগকে তেমন কার্যকর নয় মন্তব্য করে সেগুলোর কিছু কারণও বিশ্লেষণ করছেন তারা।

সরকার গঠনের পাঁচ দিনের মাথায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর হিসেবে আহসান এইচ মনসুরকে নিয়োগ দেওয়া হয়।

অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট ইনভেস্টোপিডিয়া অনুযায়ী, কোনো দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। তারা মুদ্রানীতির নির্ধারণের মধ্য দিয়ে সেটি করে থাকে।
 
গত ২৮ অগাস্ট সরকার একটি শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি গঠন করে দেয়।

দেশের অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র জানতে এই কমিটি করা হয়েছে বলে জানানো হয়। ১১ সেপ্টেম্বর ব্যাংকখাত সংস্কারে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়।

উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া আর্থিক, পুঁজিবাজার ও ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন খাতের সংকট নিরসনে অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে বলে জানান সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বাংলাদেশের অর্থনীতির আলোচিত তিনটি বিষয় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, ব্যাংক খাত এবং মূল্যস্ফীতি। গত একশো দিনে এসব খাতে কী কী পরিবর্তন এসেছে?

রিজার্ভ ও রেমিট্যান্স

বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রিজার্ভ ছিল ২০২১ সালের অগাস্টে, ৪৮ বিলিয়ন ডলার।

কোভিড মহামারি পরবর্তী সময়ে আমদানি ব্যয় ব্যাপকভাবে বেড়ে গেলে রিজার্ভ কমতে শুরু করে। এর সঙ্গে নানান উপায়ে অর্থ পাচারকেও বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ হ্রাসের কারণ বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।
রিজার্ভ ক্রমশ নিম্নমূখী হতে থাকলে পরিস্থিতি সংকটময় হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়। ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া তথ্য থেকে দেখা গেছে, প্রায় প্রতি মাসেই রিজার্ভের পরিমাণ আগের মাসের তুলনায় কমেছে।

রিজার্ভের অন্যতম প্রধান উৎস রেমিট্যান্স। ওই বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের প্রবাসী আয় ছিল ১৩৩ কোটি ডলার। তবে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে প্রায় ২৪০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে।

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘জুলাই মাসের পর থেকে ফরমাল চ্যানেলে (প্রাতিষ্ঠানিক পথে) রেমিট্যান্স ফ্লো বেড়েছে। আগে যেখানে মাসে দেড়শো বা ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আসতো, খুব ভালো হলে ২০০ কোটি ডলার হতো, এখন সেখানে প্রতি মাসে দুশো কোটির ওপরেই থাকছে।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব থেকে দেখা যাচ্ছে, প্রতি মাসে এই অংক ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। জুলাইয়ে ছিল ১৯১ কোটি ডলার, অগাস্টে ২২২ কোটি আর সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ছাড়িয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ মুস্তফা কে মুজেরী বলেন, ‘অফিশিয়াল চ্যানেলে মুদ্রা পাঠানোর ক্ষেত্রে যে রেট প্রদান করা হয়, সেটাকে বাজারের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ রাখতে পারলে বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোর উর্ধ্বগতি বজায় থাকবে।’

বাংলাদেশে ব্যাংকের রিজার্ভ স্থিতিশীল অবস্থায় আছে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘রিজার্ভ খুব একটা বেড়েছে তা নয়। তবে কমেনি।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, আইএমএফ নির্ধারিত বিপিএম সিক্স পদ্ধতিতে অগাস্ট রিজার্ভ ছিল প্রায় দুই হাজার ৪৭ কোটি ডলার এবং সেপ্টেম্বরে এক হাজার ৯৮৬ কোটি ডলার। অক্টোবরে বৈদেশিক মুদ্রার এই মজুদের পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় এক হাজার ৯৮৪ কোটি ডলার। পরিসংখ্যানে কিছুটা কম দেখালেও এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ বেশ কিছু ঋণ ও বকেয়া পাওনা পরিশোধ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এক সাক্ষাৎকারে জানান, ওই পাওনা পরিশোধ করতে রিজার্ভে হাত দিতে হয়নি।

এই সময়ে রপ্তানি বাবদ প্রাপ্ত অর্থ দ্রুতই দেশে নিয়ে আসার প্রবণতাও বেড়েছে বলে জানান অর্থনীতিবিদরা।

জাহিদ হোসেন মনে করেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সময়কালে যে উদ্যোগ থেকে সবচেয়ে বেশি ফলাফল দেখা যাচ্ছে সেটা বৈদেশিক মুদ্রা বাজার ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে।’

অর্থনীতিবিদ মুস্তফা কে. মুজেরীও বলেন, ‘বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বাজারের সঙ্গে অনেকটাই সঙ্গতিপূর্ণ করা সম্ভব হয়েছে।’

এর ফলে ডলারের বিপরীতে টাকার দরপতন ঠেকানো গেছে বলে মনে করেন তারা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ১৪ নভেম্বরের হালনাগাদ তথ্য বলছে আন্তঃব্যাংক লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রতি মার্কিন ডলারের বিনিময় মূল্য ছিল ১২০ টাকা।

তবে ‘ক্রলিং পেগ’ পদ্ধতি তুলে দিয়ে পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দিলে ডলারের বিপরীতে টাকার মান আরো কমে আসতে পারে বলে মনে করেন জাহিদ হোসেন।

ব্যাংক খাত

বাংলাদেশের ব্যাংক খাত এমন অবস্থায় রয়েছে যেখানে ব্যাংকগুলো ‘সবল ব্যাংক’ এবং ‘দুর্বল ব্যাংক’ এই দুই ধারায় শ্রেণিভুক্ত। অনাদায়ী ঋণ ও খেলাপি ঋণের কারণে এ খাত ক্রমশ ‘বিপর্যস্ত’ হয়ে পড়ে।

গত কয়েক মাসে ১১টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করে দেওয়া হয়েছে। তারল্য সংকটের কারণে ১১ আগস্ট ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের সীমা বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে সাত সেপ্টেম্বর থেকে সেই সীমা তুলে নেওয়া হয়। এখনো তারল্য সংকটে ভুগছে কিছু ব্যাংক। গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে পারছে না তারা।

২৪ সেপ্টেম্বর বেসরকারি খাতের নয়টি ব্যাংকের চলতি হিসেব প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তাতে দেখা যায় ব্যাংকগুলোতে ঘাটতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ১৬৭ টাকা।

সম্প্রতি সাতটি দুর্বল ব্যাংককে সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকার তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অতিরিক্ত কোনো টাকা না ছাপিয়ে, সবল ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ হিসেবে এই টাকা দেয়া হয়েছে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে।

তবে, সামগ্রিকভাবে এই উদ্যোগের সুফল নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে অর্থনীতিবিদ মুস্তফা কে. মুজেরী বলেন, ‘এইভাবে শুধু ঋণ দিয়ে সাময়িকভাবে পারফর্ম করানো সম্ভব। কিন্তু এটা কোনো দীর্ঘমেয়াদি সমাধান দেবে না। কারণ, দুর্বলতার কারণ দূরীভূত হচ্ছে না।’

অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘রক্তক্ষরণটাকে বন্ধ করা হয়েছে। ডায়াগনোসিস এখনো পুরোপুরি হয়নি। ব্যাংকিং খাতের পুনর্গঠন প্রক্রিয়া এখনো শুরু হয়নি।’

জাহিদ হোসেন সরকার গঠিত শ্বেতপত্র কমিটির একজন সদস্য। একই সাথে ব্যাংকখাত সংস্কারে গঠিত টাস্কফোর্সেও সদস্য হিসেবে রয়েছেন। তিনি জানান, ব্যাংকখাতের এই অবস্থা কী করে হলো তার বিশ্লেষণ থাকবে তাদের প্রকাশিত শ্বেতপত্রে। দুর্বল ব্যাংকগুলোতে ডিসেম্বর বা জানুয়ারি মাস নাগাদ অডিট শুরু হওয়ার কথা। অডিটর বিশ্বাসযোগ্য হতে হবে।

শ্বেতপত্র কমিটি, অর্থনীতি পুনঃকৌশলীকরণ কমিটি এবং অন্যান্য কমিটি সম্পর্কে রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বাসসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘এসব খাতে সংস্কার জরুরি হয়ে পড়েছে, অন্যথায় সংকট নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’

মূল্যস্ফীতি

বাংলাদেশের মানুষকে কয়েক বছর ধরে মূল্যস্ফীতি বিশেষ করে খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ে নাজেহাল হতে হচ্ছে। খরচ সামলাতে গিয়ে অসন্তোষ তীব্র হয়েছে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষের। গণঅভ্যুত্থানে সরকার বদলালেও এই একটি জায়গায় কোনো বদল আসেনি বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক আট সাত শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যেখানে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ছয় শতাংশ। সেপ্টেম্বরে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল নয় দশমিক নয় দুই।

সংকোচন মুদ্রানীতি গ্রহণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক একাধিকবার নীতি সুদ হার বাড়িয়েছে। আমদানির ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। পেঁয়াজ, ডিমের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার ও হ্রাস করেছে সরকার।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এই উদ্যোগগুলোর কোনো ফলাফল দেখা যাচ্ছে না বলে জানাচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা। বরং হিতে বিপরীত হয় এমন উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে বলে অভিমত জাহিদ হোসেনের।

তিনি বলেন, ‘বাজারে গিয়ে ডান্ডাবাজি করা, এই ওষুধটা রোগের চেয়েও ভয়ংকর। একটা দাম বেধে দিলাম, বাজারে গিয়ে সেই দামে না পেলে জরিমানা করলাম, ধমকাধমকি করলাম... এই মডেল কখনো কাজ করে না। মার্কেট পুলিশিং নেভার ওয়ার্কস্।’

তিনি আরো যোগ করেন, ‘আগের সব সরকারই লোক দেখানোর জন্য মার্কেট পুলিশিং করেছে। এই সরকারও সেটা করছে।’

জাহিদ হোসেন বলেন, ‘মার্কেট মনিটরিং বলতে যা করতে হবে তা হলো বড় বড় পাইকারি বাজারগুলোতে কে কোন দরে, কত পরিমাণ বিক্রি করছে, গুদামে কত আছে, আমদানি কত হলো, উৎপাদন কেমন হয়েছে এই তথ্যগুলো জনসমক্ষে নিয়মিতভাবে তুলে ধরা।’

বাসসকে গত ১৫ নভেম্বর দেওয়া সাক্ষাৎকারে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘চাঁদাবাজি, বাজারে কাঠামোগত কিছু সমস্যা থাকায় এক-দুই মাসে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।’

মূল্যস্ফীতি সংক্রান্ত বিবিএসের তথ্য যেদিন প্রকাশিত হয় সেদিন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আগে মূল্যস্ফীতির হিসাব কমিয়ে দেখানো হতো। বর্তমানে মূল্যস্ফীতির প্রকৃত হিসাব দেওয়া হচ্ছে।’

গত ১১ নভেম্বর একটি অর্থনৈতিক সম্মেলনে গভর্নর বলেন, ‘মুদ্রানীতির সুফল পেতে অন্তত এক বছর লাগবে। মাত্র চার মাস পার করেছি, মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো আট মাস সময় দিতে হবে।’

বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেনও বলছেন, ‘সংকোচনমূলক মুদ্রানীতিতে ফল আসতে সময় লাগে।’ এমন বাস্তবতায় বাজারটা ঠিকমতো কাজ না করলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আরো কঠিন হয়ে যাবে বলে মনে করেন তিনি।

আজকালের খবর/ওআর








সর্বশেষ সংবাদ
যে খাবার শরীরের ক্ষতি ডেকে আনে
শীত আরও বাড়বে বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
ইমাম-মুয়াজ্জিন ও খাদেমরা পাবেন সম্মানী ভাতা, কে কত?
বই থেকে 'আদিবাসী' গ্রাফিতি বাদ দেওয়ায় টিআইবির উদ্বেগ
পঞ্চগড়ে শৈত্যপ্রবাহ কাটলেও কমছে না শীতের দাপট
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
অপহরণ বাণিজ্য বন্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান চান টেকনাফের মানুষ
মাহফিলে সুদের বিরুদ্ধে কথা বললেন হাসনাত আবদুল্লাহ
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আওয়মী লীগের জয়জয়কার
গাজীপুরে শ্রমিক নেতা আব্দুল হামিদের দাফন সম্পন্ন
জাবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ-কৌশিকসহ ছয় নেতা বহিষ্কার
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft