যুদ্ধদিনের শিল্প, সাহিত্য ও সঙ্গীত
আরিফুল হাসান
প্রকাশ: শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২২, ২:৪১ পিএম
‘তুষারপাতের মতো ঘাসের উপর পড়ে থাকা এই চাঁদনী/এলম’র দীর্ঘ ছায়া অতিক্রম করে জেগে আছে।/বাকি সব সুনসান, যেনো ঘুমিয়ে গেছে/বয়সের ভারে ভুলে গেছে, নষ্ট হয়ে গেছে পূর্বপুরুষের স্মৃতি।/আমি এসব জেনেছি, এবং নীরব চাঁদের সঙ্গে জেগে আছি কবরের উপর/যাতে সমাহিত স্বজন আমাদের স্বাধীনতা আছে।’-কবি ফিলিপ এডওয়ার্ড থমাসকে যুদ্ধের কবি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যদিও তার কিছু কবিতা যুদ্ধ অভিজ্ঞতার প্রতিচিহ্ন। তিনি ব্রিটিশ নাগরিক একজন সফল কবি, প্রাবন্ধিক, উপন্যাসিক এবং সাহিত্য সমালোচক। তার উপরোক্ত পঙক্তিমালার মতো আমরাও বধ্যভূমির উপরে গজিয়ে উঠা সবুজ ঘাসের বুকে স্বাধীন। এই স্বাধীনতা আমাদের অর্জন করতে হয়েছে। রক্তের দামে কিনে আনতে হয়েছে বিজয়।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে গণমানুষের স্বপ্নের শক্তিই জয় এনে দেয়। অস্ত্রহীন, অপ্রশিক্ষিত সাধারণ মানুষেরা যখন রুখে দাঁড়িয়ে ছিলো তখন আর সিস্টেমের কালো কামান বাঁচতে পারেনি। অনিবার্য অভ্যুত্থানের গণসূর্য রাত কেটে খোলে দিয়েছে আলোর দিগন্ত। এর জন্য অবশ্য আমাদেরকে দিতে হয়েছে চড়া দাম। রক্তের অক্ষরে লেখতে হয়েছে চোখের জলের কাহন। বোনের সম্ভ্রম আর মায়ের শূন্য বুকের ওপর দিয়ে প্রবাহিত মধুর মলয় আমাদের প্রাণ জুড়িয়ে দেয় ঠিকই, তবে দীর্ঘশ্বাসের মতো একটা একটানা বয়ে যাওয়া বিষাদ আমাদেরকে আচ্ছন্ন করে। ঘোরের ভেতর থেকে জেগে উঠে আমরা দেখি, মানচিত্রের প্রতিবিন্দু সার্বভৌমত্বে লেগে আছে অন্ধকারের কোজাগর কোলাজ। আর এরই ভেতর থেকে আমরা উদযাপন করছি ইতিহাসের দিনরাত।

স্বাধীনতা সংগ্রামে অকাতরে প্রাণ দিয়েছে বাংলার মানুষ। কৃষক শ্রমিক শিক্ষক, চাকরিজীবী, পেশাজীবী এমন কেউ বাদ ছিলো না যারা মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক ছিলো না। শুধু কিছু কুলাঙ্গার দেশদ্রোহী ছাড়া, সবাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে। শিশু-কিশোর-বৃদ্ধ, কিশোরী-বালিকা-পৌঢ়া সবার ভেতরে জেগে উঠেছিলো দেশপ্রেম। এই গণ-চেতনা জাগিয়ে তুলতে রাজনৈতিক তৎপরতা প্রধান হলেও মনের অবচেতনে মুক্তির বীজ উপ্ত করতে সাংস্কৃতিক বলয়েরও ভূমিকা কম ছিলো না। সাধারণ মানুষের মধ্যে যুদ্ধের স্পিরিট ছড়িয়ে দিতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের ভূমিকা ছিলো অনন্য। ছিলো শিল্প, সাহিত্য ও সঙ্গীতের অসামান্য অবদান। সেসব মুক্তিকামী পাখিপরিধির ইকারুস, জীবনবাজি রেখে দেখিয়েছে স্বপ্নের রোহিতগিরি। মানুষকে উজ্জীবিত করতে, দেশপ্রেমিক শিল্পী-সাহিত্যিকগণ, সঙ্গীতজ্ঞগণ আগুনের ভেতর থেকে তুলে এনেছেন রয়েল কাউন্সিপের হাসি। 

চিত্রশিল্পের মায়েস্ত্রো জয়নুল আবেদিন যুদ্ধের সময় দেশেই ছিলেন এবং শেষ পর্যায়ে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার সময় আত্মগোপন করে জীবন রক্ষা করেছিলেন। যুদ্ধের শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায়ও তার তুলি থেমে যায়নি। এঁকে গেছেন একের পর এক চিত্র। তার ‘শরণার্থী’ নামের ছবিতে দেখা যায় ভীতসন্ত্রস্ত মানুষের ঘরবাড়ি ছেড়ে সীমান্তের উদ্দেশে চলে যাওয়ার চিত্র। ‘মুক্তিযুদ্ধ’ নামক স্কেচে ফুটে উঠেছে রাইফেল হাতে চোখে মুখে বিজয়ের দৃঢ়প্রত্যয়ে ক্ষিপ্র পদক্ষেপে মুক্তিযোদ্ধাদের এগিয়ে আসার চিত্র।

মুজিবনগর সরকারের ডাইরেক্টর অব প্রেস পাবলিসিটি ছিলেন কামরুল হাসান। তিনি তার ছয়জন সহযোদ্ধা নিয়ে বাঙালিদের প্রতি পাকিস্তানিদের শোষণ, নির্যাতনের দৃশ্যায়নে দিনরাত একাকার করেন। এ সময় কামরুল হাসানের বিখ্যাত হয়ে উঠা পোস্টার  ‘এই জানোয়ারদের হত্যা করতে হবে।’ যাতে স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময়ে জেনারেল ইয়াহিয়া খানের মুখকে নরকের প্রতিভূ ইবলিশ করে তোলাও তার জাদুকারিত্ব। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশ সরকারের আর্ট ও ডিজাইন সেন্টারের শিল্পী বীরেন সোম এ পোস্টারটির ইতিহাস নিয়ে বলেন- ‘পোস্টারটির ভেতর শিল্পীর রূপকল্পনার গভীরতা ছিল, কলম ও তুলির দক্ষ আঁচড় ছিল আর সবচেয়ে মারাত্মকভাবে যা ছিল, তা হলো শত্রুর প্রতি গভীরতম ঘৃণা। এই ঘৃণাই প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাদের ভেতর সঞ্চারিত হয়ে গিয়েছিলো। এযাবৎতাল যুদ্ধের যত পোস্টার আমরা দেখেছি, এতটা ঘৃণা সঞ্চারকারী এবং ক্রোধ উদ্রেককারী দ্বিতীয়টি দেখিনি।’ কলকাতায় চলে যাওয়া বীরেন সোমদের মতো আরো অনেকের নেতৃত্বে থাকা কামরুল হাসানের দেশাত্মবোধ বীরেন সোমেরই আরেকটি উক্তিতে ধরা পড়ে- ‘শিল্পী কামরুল ভাই আমমাদের সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসলেন। তিনি বললেন- সারা দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে। আমরা শিল্পীসমাজ এ যুদ্ধ থেকে বিচ্ছিন্ন নই। আমাদের রংতুলিই এখন আমাদের হাতিয়ার। মুক্তিযোদ্ধাদের মনে দেশমাতৃকার জন্য যুদ্ধের উৎসাহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করাই এখন আমাদের কর্তব্য।’

শিল্পী মুস্তফা মনোয়ারের একটি ছবিতে পাওয়া যায় ধূসর ধু-ধু রক্তস্রোতের ওপারে এক জননী বসে আছেন তার ছেলের রক্তাক্ত লাশ কোলে নিয়ে। তার কাছে দিগন্ত মুছে মুছে আসে, আদিগন্ত শোকের পরিহাস নেমে আসে। রক্তের অক্ষরে নেমে আসা কালো মাটির কাছে বর্ণের বিহ্বলতা, ভাষাকে আরো বেশি রঙেরও ঊর্ধ্বে তুলে ধরে। আকাশে দুচোখ স্থির, মায়ের চোখ যেনো দীপ্র এক বাংলাদেশ। 

ভারতে চলে যাওয়া অন্যান্য শিল্পীদের মধ্যে দেবদাস চক্রবর্তী অন্যতম। তার শিল্পের বিমূর্ততা বাংলা ক্যানভাসে চমকে দেয়া নতুনত্ব। তিনি মুজিবনগর সরকারের ডাইরেক্টরেট অব প্রেস পাবলিসিটি, ইনফরমেশন অ্যান্ড ব্রডকাস্টিং ডিপার্টমেন্ট-এ পটুয়া কামরুল হাসানের নেতৃত্বে গঠিত ছয় সদস্যের অন্যতম ছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রকাশিত ‘বাংলার হিন্দু, বাংলার খ্রিস্টান, বাংলার বৌদ্ধ, বাংলার মুসলমান-আমরা সবাই বাঙালি,’ ‘সদাজাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী’, ‘বাংলার মায়েরা-মেয়েরা সকলেই মুক্তিযোদ্ধা’, ‘একেকটি বাংলা অক্ষর অ আ ক খ একেকটি বাঙালির জীবন’, ‘বাংলাদেশের সম্পদ বৃদ্ধি করুন, পাকিস্তানি পণ্য বর্জন করুন’, ‘বাংলাদেশের কৃষক শ্রমিক ছাত্র যুবক সকলেই আজ মুক্তিযোদ্ধা’, ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ প্রভৃতি পোস্টার অঙ্কনে তিনি অংশগ্রহণ করেন। তবে তিনি ‘বাংলার হিন্দু/বাংলার খৃস্টান/বাংলার বৌদ্ধ/বাংলার মুসলমান/আমরা সবাই বাঙালী’ নামক অসাধারণ পোস্টারটির ডিজাইনার হিসেবেই বেশি খ্যাত।

৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিড়লা একাডেমিতে একটি প্রদর্শনীতে ১৭ জন শিল্পীর ৬৬টি শিল্পকর্ম স্থান পায়। অঞ্জন বণিক- রক্তাক্ত বাংলাদেশ; আবুল বারাক আলভী- মা ও শিশু; কাজী গিয়াস উদ্দিন- শরণার্থী-১, শরণার্থী-২, শরণার্থী-৩, শরণার্থী-৪, শরণার্থী-৫, দুর্যোগ; কামরুল হাসান- কম্পোজিশন-১, কম্পোজিশন-২, বাংলাদেশ- গণহত্যার আগে, বাংলাদেশ- গণহত্যার পরে, এপ্রিলের পূর্ণ চাঁদ; গোলাম মোহাম্মদ- সূর্য বিলোপ; চন্দ্র শেখর দে- নিষ্পাপ শিকার, চঞ্চল পাখি, স্কেচ-১, স্কেচ- ২; দেবদাস চক্রবর্তী- ক্রুশবিদ্ধ মানবতা, স্বাধীনতার সৈনিক; নাসির বিশ্বাস- ধর্ষণ; নিতুন কুণ্ডু- বাংলাদেশ’৭১, সাহায্যের জন্য কান্না; প্রাণেশ মন্ডল- শরণার্থী, সবুজ সোনালী জমিতে এলোপাতাড়ি গুলি, স্কেচ-১, স্কেচ- ২; বরুন মজুমদার- বাংলাদেশ; বিজয় সেন- জেনোসাইড, স্কেচ-১, স্কেচ- ২; বীরেন সোম- কান্না, দুঃস্বপ্ন, স্কেচ-১, স্কেচ- ২; মুস্তফা মনোয়ার- একী ভবন, গর্বিতা মা, নারী এবং পশু, বাংলাদেশ-১, বাংলাদেশ-২, বাংলাদেশ-৩, স্মৃতি, ভূমি; রঞ্জিত নিয়োগী- ভয় এবং মৃত্যু, কালো দিগন্ত, মানবতার অবমাননা, উদিত সূর্য আমাদের, স্বাধীনতার জন্য; স্বপন চৌধুরী - বাংলাদেশ- ১, বাংলাদেশ- ২, বাংলাদেশ-৩, স্কেচ-১, স্কেচ-২, স্কেচ-৩, স্কেচ-৪, স্কেচ-৫, স্কেচ-৬, স্কেচ-৭, স্কেচ-৮, স্কেচ-৯, স্কেচ-১০; হাসি চক্রবর্তী-বাংলাদেশ-১, বাংলাদেশ-২, বাংলাদেশ-৩, বাংলাদেশ-৪, বাংলাদেশ-৫ -শীর্ষক চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর জন্য দেন।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালির মননশীলতার শক্তি নস্যাৎ করার লক্ষ্যে পাকিস্তানি সরকার বেশ কিছু বাঙালি জাতীসত্তার চেতনাধারী লেখকের বই বাজেয়াপ্ত করে। এ তালিকায় ছিলেন মহান লেখক আবদুল মান্নান সৈয়দের ‘সত্যের মতো বদমাস’ এবং সত্যেন সেন ও কামরুদ্দীন আহমদের বই। দেশের ভেতরে শ্বাসরুদ্ধকর ভয়ংকর পরিবেশে বিচ্ছিন্ন ও মৃত্যুতাড়িতভাবে দিন কাটাতে হয়েছে অগণিত শিল্পী-সাহিত্যিক-সংস্কৃতিকর্মীকে। তবু যে তারা শিল্পের আয়ুধ শাণিত করে লড়ার প্রত্যয় হারাননি, তারও অনেক উদাহরণ মিলবে। তবে শিল্পরূপ নিয়ে প্রকাশ্য হওয়ার কোনো সুযোগ তাদের ছিল না, বরং চরম ঝুঁকি নিয়ে করতে হয়েছে সৃজনের কাজ। এর দুই উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে আমরা উল্লেখ করতে পারি শামসুর রাহমানের বন্দিশিবির থেকে কবিতাগুচ্ছ এবং আনোয়ার পাশার উপন্যাস রাইফেল রোটি আওরাত। শামসুর রাহমান সৌভাগ্যবান, প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন সীমান্ত পেরিয়ে তার পাচার করা কবিতাবলি বেনামিতে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে দেশ স্বাধীন হওয়ার কারণে। আনোয়ার পাশার দুর্ভাগ্য, স্বাধীনতার ঊষালগ্নে ঘাতক আলবদর বাহিনী তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে। এ ছাড়া স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রকে ঘিরে নাটক, কথিকা ও কবিতাও সম্প্রচার হতে থাকে যাদের সাহিত্যিক মূল্য যাই থাকুক, প্রয়োজনের সময় শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে গণশক্তিকে বেগবান করেছে। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ‘একাত্তরের দিনগুলি’ মুক্তিযুদ্ধকালীন মান-সাহিত্যের উৎকৃষ্ট উদাহরণ। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নাটক ও কথিকা বিভাগের প্রধান সৈয়দ হাসান ইমামের তত্ত্বাবধানে নাটক ‘জল্লাদের দরবার’ এবং কথিকা ‘চরমপত্র’সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান মানুষের ভেতর সাহসের আগুন ঢেলে দেয়। সৈয়দ আলী আহসান, কল্যাণ মিত্র সিকান্দার আবু জাফরের মতো শক্তিশালী সাহিত্যিকরাও বেতারের শব্দাস্ত্রে নবতর বারুদ সংযোজন করেন।

সঙ্গীতে একাত্তরের মহান শিল্পীরা সবচে বেশি কাজ করেছেন। গণমানুষকে জাগিয়ে তুলতে সঙ্গীতের ভাষা মানুষের মনে রণের অনুরণন তৈরি করে। মার্চপাস্টের সময়, রুদ্ধ দিনের যন্ত্রণাকাতর দিনগুলোতে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান জনতার প্রাণের খোরাক হয়ে শক্তি জোগায়। গীতিকার সিকান্দার আবু জাফর, আবদুল গাফফার চৌধুরী, নির্মলেন্দু গুণ, আসাদ চৌধুরী, টিএইচ শিকদার প্রমুখের গানে শিল্পী- সমর দাস, আবদুল জব্বার, আপেল মাহমুদ, রথীন্দ্রনাথ রায়, অরুন গোস্বামী, মান্না হক, মাধুরী চ্যাটার্জী, এম চান্দ, ইয়ার মোহাম্মদ, প্রবাল চৌধুরী, কল্যাণী ঘোষ, উমা খান, নমিতা ঘোষ, স্বপ্না রায়, জয়ন্তী লালা, অজিত রায়, সুবল দাশ, কাদেরী কিবরিয়া, লাকি আখন্দ, ইন্দ্রমোহন রাজবংশী, বুলবুল মহালনবীশ, ফকির আলমগীর, মকসুদ আলী সাই, তিমির নন্দী, মিতালি মুখার্জী, মলয় গাঙ্গুলী, রফিকুল আলম প্রমুখ শিল্পীগণ সাংস্কৃতিক সংগ্রামকে বেগবান করেন।

আজকালের খবর/আরইউ








সর্বশেষ সংবাদ
নান্দাইল পৌর সদরে এক রাতে তিন বাসায় চুরি
শিক্ষাবিদ নূরুল ইসলাম ভাওয়ালরত্নের ইন্তেকাল
নতুন বছরে জঙ্গি মোকাবিলায় প্রস্তুত র‌্যাব: ডিজি
বিএনপি নেতা খন্দকার মাহবুব হোসেন মারা গেছেন
২০২৩ হোক অগ্রযাত্রার আরেকটি বছর: সজীব ওয়াজেদ জয়
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
কাজী নজরুল ইসলাম ও বাংলা গান
এভাবে চলে যেতে নেই
পরীমনির জীবনটা আমার জীবনের মতো: তসলিমা
কেউ আক্রমণ করলে ছাড় দেবো না: কাদের
২০২৩ হোক অগ্রযাত্রার আরেকটি বছর: সজীব ওয়াজেদ জয়
Follow Us
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : গোলাম মোস্তফা || সম্পাদক : ফারুক আহমেদ তালুকদার
সম্পাদকীয়, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : হাউস নং ৩৯ (৫ম তলা), রোড নং ১৭/এ, ব্লক: ই, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: +৮৮-০২-৪৮৮১১৮৩১-৪, বিজ্ঞাপন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৯, সার্কুলেশন : ০১৭০৯৯৯৭৪৯৮, ই-মেইল : বার্তা বিভাগ- newsajkalerkhobor@gmail.com বিজ্ঞাপন- addajkalerkhobor@gmail.com
কপিরাইট © আজকালের খবর সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত | Developed By: i2soft