শিরোনাম: |
ডিএনসিসির মশক নিধন অভিযানের তিন লাখ টাকা জরিমানা
নিজস্ব প্রতিবেদক
|
ডিএনসিসির উত্তরা অঞ্চলে (অঞ্চল-১) আজ ৭৮৫টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়নি। তবে মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৬৩০টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মিরপুর-২ অঞ্চলে (অঞ্চল-২) ২৩০টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৬টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ২০৩টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মহাখালী অঞ্চলে (অঞ্চল-৩) ২ হাজার ১৩০টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ১৮টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ১৬৭টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল বাকীর নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ৩টি মামলায় ১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। মিরপুর-১০ অঞ্চলে (অঞ্চল-৪) ২৩৭টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়নি। তবে মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ২৩৬টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সালেহা বিনতে সিরাজের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ১টি স্থাপনার মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। কারওয়ান বাজার অঞ্চলে (অঞ্চল-৫) ২০১টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ২টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ১৬৭টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। এসময় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার বিক্রয় করায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ হোসেনের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক একটি হোটেলের মালিককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। হরিরামপুর অঞ্চলে (অঞ্চল-৬) ১ হাজার ১৮৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করে কোথাও মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়নি। তবে মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৮৩৬টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাজিয়া আফরিনের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ৬টি স্থাপনার মালিককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। দক্ষিণ খান অঞ্চলে (অঞ্চল-৭) ৮৯৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৬টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৭০২টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। উত্তর খান অঞ্চলে (অঞ্চল-৮) ৭৮৯টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৬টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৪৮৬টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবেদ আলীর নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ৪টি মামলায় ৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। ভাটারা অঞ্চলে (অঞ্চল-৯) ৩৬টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ৩টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৩৬টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আবদুল্লাহ আল মামুনের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ২টি মামলায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সাতারকুল অঞ্চলে (অঞ্চল-১০) ৬০টি স্থাপনা পরিদর্শন করে ১টিতে মশার লার্ভা খুজে পাওয়া যায়। মশার প্রজনন উপযোগী পরিবেশ থাকায় ৫১টি স্থানে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন করে কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়। মশার লার্ভা পাওয়ায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পারসিয়া সুলতানা প্রিয়াংকার নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কর্তৃক এ অঞ্চলে ৩টি মামলায় ১৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। শুক্রবার ব্যতীত আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন এ অভিযান চলমান থাকবে। আজকালের খবর/আতে |