শিরোনাম: |
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী
মো. আরাফাত রহমান, জাককানইবি
|
![]() বুধবার (১১ মে) বিকেলে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাককানইবি) গাহি সাম্যের গান মঞ্চে ১৭ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে দুদিনব্যাপী আয়োজিত শেষ দিনের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ-৭ এর সংসদ সদস্য আলহাজ হাফেজ মাওলানা মো. রুহুল আমীন মাদানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) প্রফেসর ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মো. কাউসার আহাম্মদ ও জাককানইবি'র ট্রেজারার প্রফেসর মো. জালাল উদ্দিন। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এ.বি.এম. আনিছুজ্জামান। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণের উদ্যোগকে স্বাগত জানান মন্ত্রী। সেই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়কে সুরক্ষিত করতে সিসিটিভি স্থাপনের নির্দেশ দেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জনবল অপ্রতুলতা, সংকট নিরসনে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)র সঙ্গে কথা বলবেন বলে জানান মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে তাঁর মন্ত্রণালয় থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান তিনি। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশবিদ্যালয় বাংলাদেশের অন্যশ্রেষ্ঠ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ডা. দীপু মনি। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশবিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) প্রফেসর ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়কে সুরক্ষিত করে গড়ে তোলার পাশাপাশি এখানকার শিক্ষার্থীদের জন্য একটি একাডেমিক মাস্টার প্লান তৈরি করতে হবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার সহযোগিতা করবো। এর আগে দুপুরে শিক্ষামন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পৌঁছলে তাকে ফুলেল স্বাগত জানান উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। পরে মন্ত্রী প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। মন্ত্রীকে গার্ড অব অনার দেন পুলিশের একটি চৌকস দল। সফরকালে মন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি অবকাঠামো উন্নয়নের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্রছাত্রী উপস্থিত ছিলেন। একে |